গল্প
এবং গল্পেরা

সমাজ ক্ষতবিক্ষত। এইসময়ে মানুষ হয়ে মানুষের মনের কথা বলা দরকার। কোনো একজন নির্দিষ্ট মানুষ নন, সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কথা। 'এবং গল্পেরা' নামক এই গল্প সংগ্রহে একজন মানুষ তার চারপাশের আর কয়েকজন মানুষের কথা বলতে চেয়েছেন, তাই এই এই সংগ্রহে তীব্র প্রেম আছে, পরকীয়া আছে, সম্প্রদায়গত ঘৃণার গল্প আছে, ভূত আছে, গোয়েন্দা আছে, খুন আছে, অনুবাদ আছে সাথে আবার নিছক মানুষের গল্পেরাও আছে।
আমাদের এই সংকলন নির্দিষ্ট কোনো জঁরের আওতায় আসে না। বরং এই সংকলনের নবীন লেখকেরা চেয়েছেন তাঁর নিজের গল্পটা বলতে। যে গল্পটা হয়তো ওই লেখক না বললে, তার চারপাশের যোজন যোজন মাইল ব্যাসার্ধের আর কেউই বলে উঠতে পারত না।
লিখেছেন:
অপর্ণা চৌধুরী অমিতাভ দাশশর্মা অমৃতা মুখার্জী অলোক রায় আঞ্জনেয় ভট্টাচার্য ইন্দ্রলেখা ভট্টাচার্য্য এস এস অরুন্ধতী জয়দীপ গুপ্ত জাহাঙ্গীর হোসেন তাসনিয়া আহমেদ তীর্থপতি গুপ্ত দিবাকর দাস দোলা সেন দীপ ঘোষ নাঈম হাসান পপি দে পৌষালী সেনগুপ্ত বামাচরণ ভট্টাচার্য মলয় সরকার মাহমুদুর রহমান মিতা ঘোষ মিত্রা হাজরা রুমা চৌধুরী রূপম চট্টোপাধ্যায় রূপসা নাথ শাশ্বতী রায় শুভব্রত বসু শ্যামাপ্রসাদ সরকার সন্ধ্যা বোস সুচরিতা ঘোষ সুচেতনা সেন কুমার সুজয় দত্ত সুবীর বিশ্বাস সুষমা ব্যানার্জী সৌম্যসুন্দর মুখোপাধ্যায় সৌভিক দাস হিমাদ্রী মৈত্র !
পঞ্চামৃত

ছোটদের গল্প লেখা যে ছোটোখাটো ব্যাপার না তা আমরা জানি কিন্তু তা সত্ত্বেও সে বই যখন অলোকবাবুর লিখিত হয় তখন তার ব্যঞ্জনা অন্যরকম হতে বাধ্য। অলোকবাবু পরিচিত 'সর্ষে তিসির খেত' এবং 'আশ্বিনের শিউলি' এই বই দুটোর জন্যে। ওনার জঁর হচ্ছে কৌতুকে মোড়া সামাজিক এবং সম্পর্কের গল্প, লেখার মূল রস স্নিগ্ধ কৌতুক। আর সেই রসই তিনি এনেছেন এই ছোটদের গল্পে , নিখাদ চেনাজানা আটপৌরে চারপাশ থেকে তিনি অক্লেশে চলে যান বাঘমামার গল্পে কি গুপ্তধনের খোঁজে ।
এই বইটিতে সোৎসাহে যোগদান করেছে কয়েকটি বাচ্চা, প্রচ্ছদের ছবি থেকে ভেতরের ছবি সব তাদেরই আঁকা। বইটিতে ছবি এঁকেছে - শরণ্য সিনহা, দেবোপমা পট্টনায়ক, ঐশিক গুপ্ত, চৈত্রীজা রায়, অর্ণব সেনগুপ্ত এবং ইরাবতী ব্যানার্জী।
অনুরোধ রইল আপনার ঘরের বাচ্চার হাতের মোবাইল বা ট্যাবলেট কেড়ে না নিয়ে তাদের নিয়ে আসুন ই-বুকের দুনিয়াতে, তারা এই বই পড়ুক, তাদের কল্পনা জাগ্রত হোক।
আর আপনি?
জানাই তো আছে - 'ঘুমিয়ে আছে সব শিশুই তাদের পিতামাতার অন্তরে', আপনিও নিজের মধ্যে সংগোপনে লুকিয়ে রাখা শিশুটিকে পড়তে দিন এই একই বই।
নারী

“নারী”--- এক চির রহস্য-কথা।
যুগে যুগে পুরুষ এই নারী-কে সেধেছে মনেপ্রাণে আর নারীও পুরুষের সকল আশা-স্বপ্নের কোরক-কে ফুটিয়ে তুলেছে ভারি মমতায়। একথা মেনে নিতেই হবে যে নারী-পুরুষের যৌথ জীবন-গান অনেক সময়েই ছন্দ হারিয়েছে তবে সে ছন্দহারা ছন্নছাড়া প্রাণ গুলি প্রতি পলে অনুভব করেছে যে নারী আর পুরুষ একে অন্যের পরিপুরক। আমি পুরুষ হওয়ার দরুণ প্রাকৃতিক ভাবেই “নারী” আমার কাছে সাধনার--- সাধের।
এক নারী শরীরের মধ্যেই ঘটেছিল আমার ভ্রূণ-জন্ম, তারপর সেই শরীরের পুষ্টি-ভাগ পেয়ে বেড়ে ওঠা
আর তাকে বিদীর্ণ করেই ভূমিষ্ঠ হওয়া, নারীর নরম বুক থেকেই শুষে নেওয়া জীবন-রস, তার চোখের আলোতেই প্রথম পৃথিবী চিনতে শেখা আর তাই আজও তার আঁচলের হাওয়া আমার নিভৃতে। আশৈশব এই “নারী” মগ্নতাই আমার কাছে নারী-কে কখনও “আকাশ”, কখনও “অরণ্য”,কখনও “চন্দন” রূপে প্রতিষ্ঠা দেয়, আবার নারীর নির্মমতা আমাকে দিয়ে আঁকিয়ে নেয় নারীর “ছিন্নমস্তা” রূপ। সব মিলিয়ে এই বই-এর কথিকা গুলিতে আমার উপলব্ধির “নারী”-কে এঁকেছি নানাভাবে। সেই সুদূর প্রাগৈতিহাসিক ও ঐতিহাসিক কাল থেকে বর্তমান কালপর্ব পর্যন্ত “নারী”-র চিরন্তনী প্রকাশ ছুঁতে চেয়েই আমার এ অক্ষর যাপন।
চতুর্বর্গ

চারটি উপন্যাস ভিন্ন ভিন্ন চারটি যুগকে চিহ্নিত করেছে নির্মোক দৃষ্টি আবাহনে।
আধেকলীন হৃদয়ে দূরগামী- এটিকে উপন্যাসিকা বলাই যথোপযুক্ত হবে , আধুনিক কালে এক সম্পর্কের গল্প এটি!
কুসুমহার - ওই যে দীর্ঘদেহী এক আয়তচোখের অমিতকান্তি যুবা এগিয়ে আসছে ক্রমশঃ। সেই স্বয়ং নবদ্বীপ- চন্দ্র গৌরহরি। তাঁর অপরূপ কান্তি দেখলে মনে হয় যেন স্বয়ং বংশীধর যেন লীলাচ্ছলে আবার ধূলোমাখা এই মর্ত্যেভূমির বুকে নেমে এসেছেন। আমরা তাঁর ফেলে আসা সেই পথটি ধরে একবার চলে যাই সেই পাঁচটি শতাব্দীর অতিক্রমণে। অন্য এক কাহিনীর মোড়কে দেখাই যাক না সেই গৌরসুন্দর'কে আর একটি বার।
বহুযুগের ওপার হতে - ভূগোলের একটা নিজস্ব সীমাবদ্ধতা আছে। স্থান কাল পাত্রের স্হিরতা নিয়ে তার হিসেবের নড়চড় হয়না। তবু মানুষ যেখানে কাহিনীর কেন্দ্রে থাকে পটভূমিকা সেখানে অবান্তর না হলেও গৌণ। এই গল্পের 'গড়শ্রীখন্ডপুর' ভারতের মানচিত্রে খুঁজলে ঠকতে হবে। কিন্তু মানুষগুলো সব আসল।
নষ্ট-ছন্দ - নীললোহিত, তোমাকেই উদ্দেশ্য করে লেখা, এই উপন্যাসিকাটির অবতারণায় 'সীতাংশু', " সাম্য", "তরী" " সুনীতা আফরিন" এই চরিত্রগুলির সবটাই যে নিছক গল্পকথন নয় সেটা পাঠ করলে পাঠকপাঠিকা নিজেই বুঝেই যাবে অক্লেশে।
ভয় (গল্প সংকলন)

ভয় - এই শিরোনামের আড়ালে কয়েকটি গল্প। আমাদের ভয়ের কতই তো কারণ থাকে। তবে অশরীরীর ভয়ই সম্ভবত আমাদের সবচেয়ে প্রাচীন ভয়। যারা একসময়ে মানুষ ছিল কিন্তু এখন আর নেই, তারাও কোনো না কোনো ভাবে থেকে যায় জীবন্ত মানুষগুলোর সাথে, হয়তো ফিরে আস্তে চায়, হয়তো সঙ্গী চায়। এসব নিয়েই এই গল্প ক'টি।
জীবন সৈকতে

জীবন যেমন---সময়ের হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে কতবার হোঁচট খেতে হয় ।অসংখ্য বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে জীবন এগিয়েই চলে, এগিয়ে চলে জীবনের গল্প। সেই জীবন কে ছোঁয়ার চেষ্টায় এই ছোট গল্প গুলি আমার কলমে সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের চারপাশের বাস্তব জীবন---- অনিশ্চয়তা, আশাভঙ্গতা, জটিলতায় সম্পৃত হয়েও সে ঠিক পথ খুঁজে নেয় উত্তরণের।
কালের যাত্রার ধ্বনি

ইতিহাসের কালচক্রের বৈশিষ্ট্য বড়ই বিচিত্র। যুগের সাথে সাথে সময়ের পালাবদলে হঠাৎ কেমন করে বদলে যায় মানুষের মুখ, মানুষের গল্প, রাজ্য রাজধানী...সব কিছুই।
শুধু রয়ে যায় যা কিছু শ্বাশ্বত, যা অমলিন, যা চিরায়ত।
সেই অনুভবটিকেই এবার দু'মলাটে আপনাদের জন্য তুলে ধরা। চেষ্টা করেছি বিবিধ যুগের একটা করে গল্প সাজিয়ে আপনাদের কাঙ্খিত পাঠ্যসুখ দেবার।
এই ধারার কাহিনীকথনে প্রতিটি একক রচনাই আমার শিক্ষক ও আজন্মকালের গুরু শ্রদ্ধেয় সাহিত্যিক শ্রী শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের চরণকমলের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। উনি বাঙালী পাঠকের চোখে ইতিহাসকে গল্পের আঙ্গিকে তুলে ধরে তাকে দেখতে না শেখালে হয়তো আমার কোনওকালেই ইতিহাসযাপন সম্ভব হত না।
মহাশয় শুনঃশেপ

শুনঃশেপ, অজীগর্ত এবং রাজা হরিশচন্দ্র পৌরাণিক চরিত্র। কিন্তু বাস্তবের মাটিতে তাদের আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে পাই। মহাশয় শুনঃশেপ কায়াভূত বিবেক। অন্নক্লিষ্ট জীবনেও খাবোকি’র মা আতিথ্য এবং সেবার ইচ্ছে পরিপূর্তির কথাভাবে। জীবনের স্তরে স্তরে আমরাই হয়ে উঠি অজীগর্ত অথবা হরিশচন্দ্র।
জীবন আদতে আলোর দিকেই প্রধাবিত। আলোই তো দিশা। কখনও দীপ্র, প্রখর-মায়াবি মেদুর কোথাও বা মহিমার অনির্বাণ দীপ। চলিত জীবনের বাইরে যে জীবন আছে- জীবনখনিজে মণিময়-মহাশয় শুনঃশেপ তার মার্গদর্শী। মার্গ-প্রদর্শকও বটে।
আশ্বিনের শিউলি চৈত্রের পলাশ

বনে চলার পথ যে সব ঘটনা ঘটে সেই সব ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে লেখা পঞ্চাশের অধিক ছোট ছোট গল্প, জীবন যেরকম কখনো তিক্ত, কখনো কষায় কখনো অম্ল কখনো মধুর, এই গল্পগুলিও তেমন, তবে কিনা জীবন আসলে উপভোগ করারই , এই গল্পগুলিও তাই, উপভোগ করার, পাঠকের মুখে মৃদু হাসি ফুটিয়ে তুলবেই এইসব গল্প।
পাঁচফোড়ন

‘পাঁচফোড়ন’ বিভিন্ন স্বাদের তিরিশটি ছোট বড় গল্পের সংকলন। জীবনের ঘটে যাওয়া বা না ঘটা কথা, ঘাত-প্রতিঘাত, রোমাঞ্চ, বেদনা – এই সবই এই লেখার মশলা বা ফোড়ন, যা দুই মলাটের ভেতরে এসে পাঁচফোড়ন। বহমান জীবনে শহরে গ্রামে - এই পৃথিবীর নানা কোণে ঘটে যাচ্ছে কতশত ক্ষুদ্র ঘটনা যা মানুষের জীবনকে পরিবর্তিত করে দিচ্ছে। প্রেম অপ্রেম প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি এই সব নিয়েই তো জীবন।
প্রবাসে দৈবের বশে

প্রবাসে দৈবের বশে' সাতটি ছোট গল্পের সংকলন। এক প্রবাসী বাঙালী, অনুষ্টুপের সফরনামা। তার জীবন, তার পরিবার, সম্পর্কের ভাঙা গড়া, ভ্রমণ অভিজ্ঞতা, এই সবকিছু নিয়েই লেখা এই ধারাবাহিক।
গল্পের সূত্রপাত অনুষ্টুপের মধ্যবিত্ত পরিবারে। অনুষ্টুপ সাহিত্যিক হতে চেয়েছিল। কিন্তু পরিবার আর সমাজের চাপে সে ইচ্ছায় জলাঞ্জলি দিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পরে পারিবারিক ইচ্ছায় উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ যাত্রা করে। নিজের অনিচ্ছায়, স্বজনদের থেকে দূরে পৃথিবীর অন্য প্রান্তে হতাশা গ্রস্ত অনুষ্টুপের ঘুরে দাঁড়ানো এবং সবকিছু আবার নতুন করে, অপ্রত্যাশিত এবং অন্যরকম ভাবে ফিরে পাওয়ারই গল্প 'প্রবাসে দৈবের বশে'।
ভয়বৃত্ত

ভয় কি শুধু ভূতেই? নাহঃ, আরো আছে অনেক ভয়ের জিনিস এই পৃথিবীতে! ভয়বৃত্ত কোনও ভৌতিক গল্প সংকলন নয়। এর বারোটি গল্পের প্রত্যেকটির কেন্দ্রে রয়েছে মানুষের বিভিন্নধরনের ভীতি বা ফোবিয়া। উচ্চতা, মাকড়সা, অন্ধকার, কুকুর বা টিকটিকিকে ভয়।
চরিত্রদের সাথে তাদের ফোবিয়ার যাত্রাপথ নিয়ে গড়ে উঠেছে একেকটি গল্প। কখনও সেই ভয় , আক্রান্তকে নিয়ে যাচ্ছে সাফল্যের দিকে, কখনও সাহসিকতার দিকে কখনও বা মৃত্যুর দিকে। ভীত ব্যক্তি কখনও যেমন ভয়কে উপেক্ষা করছেন তেমনি কোনও কোনও ক্ষেত্রে সেই ভয়ের কাছ ে হয়ে উঠছেন কৃতজ্ঞ। ভয় পালটে দিচ্ছে জীবন, সিদ্ধান্ত, ভাবধারা।
মরমিয়া

মরমিয়া আসলে একটি মুক্তগদ্যে লেখা নিভৃত দিনলিপি, যেখানে প্রকৃতির মোহময়তায় লেখক বিলীন হয়ে যান। এই গ্রন্থে লেখক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃতি চেতনা আর জীবনানন্দ দাশের সুররিয়ালিজমের সার্থক মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন অনুপম ব্যঞ্জনায়। এই বর্ণনার নিজস্ব একটা ভাষা আছে। এই ভাষা কখনো বা ইমন কল্যাণের সুরে বিষাদের বাঁশির মতো হৃদয়স্পর্শী; কখনো বা রাতজাগা কোনো পিউকাঁহা পাখির হাহাকারের মতো মর্মন্তুদ। প্রকৃতির এক অনন্ত সৌন্দর্য ভান্ডার থেকে এভাবেই বিরহ দিনের শব্দ কুড়িয়ে দিনযাপনের মালা গেঁথেছেন লেখক।
সপ্তপর্ণী

পনেরটি বাছাই করা গল্পের সংকলন,এই বইতে ভৌতিক-অতিলৌকিক থেকে মানবমনগহনের অলিগলির সন্ধান, অস্তিত্বের সংকট থেকে পুরাণের বিনির্মাণ, গেরস্থালির পিঞ্জরে বসা নারীসত্তার আর্তি থেকে তন্ত্রলোকে দিকভ্রান্ত আত্মার আর্তনাদ – সবরকম বিষয় নিয়ে লিখেছেন লেখকরা। সব চেয়ে বড় কথা, তাঁরা দেখাতে পেরেছেন, গল্প শুধু বললেই হয় না, বলতে জানতে হয়। অর্থাৎ, ভাষার মুনশিয়ানা ছাড়া, গল্প, গল্প হয়ে ওঠে না।
লেখক তালিকা : সংগ্রামী লাহিড়ী, রাজেশ্বরী সুর, দোলা সেন, শরণ্যা মুখোপাধ্যায়, অঙ্গিরা দত্ত দণ্ডপাট, সুষমা ব্যানার্জী, তিস্তা চক্রবর্তী, এস এস অরুন্ধতী, শাশ্বতী রায়, হৈমন্তী ভট্টাচার্য, অর্পিতা মন্ডল, রাণা মুখার্জী, ঋজু গাঙ্গুলী, নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়, চয়ন সমাদ্দার
স্বপ্নের সোপান

স্বপ্নের সোপান’ মনোরঞ্জন গরাই-এর তিনটি গল্প সংকলন “স্বপ্নের সোপান”, “অপরাজিত” ও “সৃষ্টির মিস্ট্রি” থেকে সংকলিত ছোটোগল্পের সমাহার। গল্পগুলো শিশুকিশোরদের ভাল লাগবে। গল্পের কোথাও কোথাও লেখক তাদের বেড়ে ওঠার সময়ে যে মানবিকতা, নৈতিকতাসহ অন্যান্য গুণাবলির প্রয়োজন রয়েছে সেকথাও ছড়িয়ে রয়েছে। আশা করা যায় পাঠক-পাঠিকাদের ভালো লাগবে।
অপ্রাকৃত সমগ্র

রয়েছে একচল্লিশটি গল্প : নব-বৃন্দাবন, মেঘমল্লার,তিরোলের বালা, ছেলেধরা, বোমাইবুরুর জঙ্গলে, সোনাকরা যাদুকর, খোলা দরজার ইতিহাস,পথিকের বন্ধু, অভিশাপ, অভিশপ্ত, হাসি, প্রত্নতত্ত্ব,রহস্য, আরক, ছায়াছবি, রঙ্কিনীদেবীর খড়গ, মেডেল, পেয়ালা, ভৌতিক পালঙ্ক, গঙ্গাধরের বিপদ, মশলা-ভূত, কাশী কবিরাজের গল্প, বিরজা হোম ও তার বাধা, মায়া, টান, বউ চণ্ডীর মাঠ, খুঁটি দেবতা, পৈতৃক ভিটা, অশরীরী, বরো বাগদিনী, বাঘের মন্তর, নুটি মন্তর, কবিরাজের বিপদ, মাতু পাগলি - তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প, মধুসুন্দরীদেবী - তারানাথ তান্ত্রিকের দ্বিতীয় গল্প, নাস্তিক, দাতার-স্বর্গ, স্বপ্ন-বাসুদেব, শেষ লেখা, পিদিমের নিচে, উডুম্বর এবং একটি উপন্যাস : দেবযান !