বাংলা ই-বই
ইউক্রেন রাশিয়া সংঘর্ষ

সাধারণত কোনও সমরসাহিত্য রচনা করা হয়ে থাকে যুদ্ধটি সমাপ্ত হয়ে যাওয়ার বহু বছর পর এবং লেখক সেই ঘটনা সম্বন্ধিত গ্রন্থগুলি দেশ ও বিদেশ থেকে সংগ্রহ করার পরেই। অতঃপর তিনি তাঁর সুললিত ভাষায় অনেক সময় নিয়েই গ্রন্থটি রচনা করে থাকেন, স্বাভাবিক ভাবেই সে সমস্ত গ্রন্থ বহু বড় বড় পুরষ্কারও পেয়ে থাকে।তবে আমার এ সামান্য গ্রন্থটি লিপিবদ্ধ করার জন্যে আমি তেমন কোনো সময়ই পাই নি। এটি বরং বলা যায় যে, যুদ্ধের একটি ধারাবিবরণী দেওয়াই হয়েছে,এই গ্রন্থটিতে প্রথম পনেরো মাসের যুদ্ধের বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, ইচ্ছে রয়েছে যে, পরবর্তী পনেরো মাসের যুদ্ধ শেষ হলেই সেই উপাদানের সাহায্য নিয়ে আবার দ্বিতীয় খণ্ডটি প্রকাশ করতে পারা যাবে।
এই লেখার পুরো অংশটাই লেখকের নিজস্ব দৃষ্টি ভঙ্গী। সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ভারত সরকারের পাবলিক ডোমেন ও ইন্টারনেট ঘেঁটে তিনি এটি লিখেছেন। এখানে বইরাগ পাব্লিকেশনের কোনও মতামত নেই।
কলমের আওয়াজ

কখনও অভয়া, কখনও তিলোত্তমা'দের মতো অসংখ্য কন্যাসম বা কারও ভগিনী সম নারীর অধিকার রক্ষার লড়াইয়ের ঘৃণ্য নৃশংস অত্যাচার করে হত্যার আর্তনাদের স্বর বা ছোট্ট ন দশ বছরের উমার ওপর পাশবিক নির্যাতন করে ধর্ষণ করে হত্যার বিচারের জন্য আজকের কলমটা কষ্টের মাঝে বড়ই জর্জরিত । কিন্তু স্বপ্রভিত । এরা কেউ তো আমাদের রক্তের সাথে সম্পর্ক যুক্ত হতেই পারত । আজ ওদের কারও মত আমাদের পরিবারের নারীরাও আক্রান্ত হতেই পারে আজ নয়তো কাল । তাই আজ কলমের আস্ফলন যেন ভীষণ বাস্তব আগামী প্রজন্মের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার জন্যই । তাই এই মুহূর্তের কয়েকটি সময়ের উপযুক্ত কবিতা নিয়ে আমার এই কাব্য গ্রন্থের কবিতাগুলো যেন আমার আপনার সবারই প্রতিবাদের স্বর হয়ে উঠুক এই কামনা করলাম ।
কল্পতরুমূলে

বঙ্গদেশের জনমানস প্রাচীনকাল থেকেই মাতৃপূজায় নিবেদিত। ঘোর কৃষ্ণবর্ণা, মুক্তকেশী সেই দিগম্বরা মাতৃকামূর্তি আকার ও প্রকারভেদে গঙ্গারিডি সভ্যতার কাল থেকেই বঙ্গভাষীদের ধমনীতে চিরপ্রোথিত।
তাই বোধকরি ভক্তির আতিশয্য ছেড়ে এই নিবেদিত চর্যাটি সহজেই আবর্তিত হয়েছে মাতৃনামের রসবন্যায়। আর যুগ যুগ ধরে ভাবসম্মিলনের সেই পীযূষ ধারাটি বেয়ে যেমন এসেছেন কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ, রামপ্রসাদ সেন, রাজা রামকৃষ্ণ, কমলাকান্ত প্রভৃতি ভক্তচূড়ামণিগণ , আবার তেমনই পরবর্তীতে আমরা পেয়েছি রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, বামদেব সহ বহু কালজয়ী দেবকল্প সাধক ও কবিগীতিকারদের পরম আশ্রয়।
তাই সেই অতুল বারিধি থেকে কয়েক গন্ডুষ জল তুলে এনে পরম যোগাদ্যা ও সর্বকারণস্বরূপার চরণে এবারে নিবেদন করলাম অর্বাচীনের মত। চতুর্বর্গ ফলপ্রদায়ীনী মাতৃকা এই নিতান্ত বালখিল্যতায় আশাকরি কূপিতা হবেন না।
ব্যাবিলনের পাখি

কোলকাতাতে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি শীতের সন্ধ্যা একটু তাড়াতাড়িই নামে। পৌনে পাঁচটাতেই অন্ধকার। ফুটপাথ ধরে হেঁটে চলেছে ছেলেটি। বাড়ি ফেরার ট্রেন এখনও অনেক দেরি। রাত্রি সাড়ে দশটায় হাওড়া স্টেশন থেকে কবিগুরু এক্সপ্রেস। হাতে অনেকটা সময়। উদ্দেশ্য বইপাড়া থেকে কিছু বই কেনা।
বই কিনে সে ফিরে চলল তার বাড়ির দিকে। গন্তব্য স্টেশনে লোকজন বিশেষ নেই। নেমেছে আট দশ জন হবে। গ্রাম্য স্টেশন!
তার চোখে পড়লো তরুণীকে, ফেরার পথ ধরতেই ডাক ভেসে এলো তার দিক থেকে। থমকে দাঁড়ালো ছেলেটি।
চলুন যাই ইতিহাসের কুয়াশা কাটিয়ে সসময়ের ভাটার টানে! থিওমোনা ব্যাবিলনের রাজকন্যা। মহারাজ নেবোনিডাস ও পারস্য সাম্রাজ্যের মহারাজ সাইরাসের বাহিনীর যুদ্ধ চলছে ! সাইরাসের সেনাপতি জোপরাসের হাতে পরাজিত হলেন নেবোনিডাস। যুদ্ধবন্দিনী থিওমোনার জীবনে নেমে এলো অন্ধকার।
সময়ের উজানে আর ভাটার এই দুই বিন্দু কি কোনোভাবে মিলে গেল? তা নিয়েই এই উপন্যাসটি।
গডফাদার

আপাতদৃষ্টিতে প্রধানমন্ত্রী জানালার পাশে দাঁড়িয়ে বাইরে একটি লাল গোলাপ এবং একটি নীল প্রজাপতি পর্যবেক্ষণ করছেন, কিন্তু আসলে তিনি গভীর চিন্তায়। একটু পেছনেই রাতুল ছয়জন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার সঙ্গে এ আলোচনা করছে রাতুল, একটি জটিল পরিকল্পনা আস্তে আস্তে রূপ পাচ্ছে । প্রধানমন্ত্রীর মনে এই পরিকল্পনার ব্যর্থতার সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কে উদ্বেগ জমে উঠতে থাকে।
ঢাকার একটি রাস্তার পাশের খাবারের দোকানে বসে আছে মাসুদ এবং রুদ্র নামে দুই যুবক, মাসুদের লক্ষ্য রাস্তার ওপারে একটি মেয়ে এবং তার সঙ্গীর দিকে, ঝকঝকে এই রকম জুটি দেখে তার দীর্ঘনিশ্বাস ফেলা ছাড়া কিছুই করার নেই। রুদ্র তার মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত, চিকিৎসার খরচ বহন করার আর্থিক অসুবিধা নিয়ে চিন্তিত। মাসুদ তার বন্ধুকে সাহায্য করার জন্য একটি পরিকল্পনা প্রস্তাব করে, কিন্তু এতে আছে প্রচুর ঝুঁকি।
বন্ধুত্ব, দায়িত্ব এবং প্রিয়জনকে সাহায্য করার জন্য কতটা পথ হাঁটতে হতে পারে তা নিয়েই একটি মর্মস্পর্শী গল্প হল এই গডফাদার।
ইতি আপনাদের প্রিয় গোস্ট খুনি

নারীর ওপরে অত্যাচার পৃথিবী জুড়ে চলে। আর আমরা সবাই জানি, এই ঘটনাগুলো কীভাবে গোপন রাখা হয়। আসল সংখ্যাটা হয়তো কখনোই জানা যায় না। সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো, অপরাধীদের মধ্যে খুব কম সংখ্যকই সাজা পায়। তাহলে এই বইটা কি, সচেতনতা মূ লক? নাহ, একদমই না। কিন্তু অন্যায়ের একটা সুরাহা তো হতেই পারে , তাই নিয়েই এই থ্রিলার।
পুরুলিয়া রুখামাটি সংবাদ শারদীয় সংখ্যা - 2024

সূচি :
**প্রচ্ছদ নিবন্ধ**
সকল কুমারীই দেবীর প্রতীক -দিব্যেন্দু শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়
পুরুলিয়ার প্রাচীন দুর্গাপুজো -ভাস্কর বাগচী
**গল্প**
মহাভারতের তিনদিন - অরিন্দম চ্যাটার্জি
অখিলেশের কথারা -বিমল লামা
আবার যেদিন তুমি সমুদ্রস্নানে যাবে -আঞ্জনেয় ভট্টাচার্য
**কবিতা**
সুকুমার সম্মোহন -সুকুমার মণ্ডল
**স্মরণ : বিশেষ ক্রোড়পত্র : প্রবন্ধ**
নর- নারায়ণ - দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়
শতধারা সমরেশ -সুবীর বিশ্বাস
ঘনশ্যাম -অরিন্দম আচার্য
**ফ্যান ফিকশন (গল্প)**
শান্তিনিকেতনে অশান্তি - প্রিয়ঙ্কর চক্রবর্তী
তিনি -রূপম চট্টোপাধ্যায়
**ফ্যান ফিকশন (উপন্যাস)**
সদাশিবের বিয়ে বিয়ে কাণ্ড - সিতম চক্রবর্তী





