
পঞ্চম
একজন মানুষ যে কিনা আন্ডার ওয়ার্ল্ডের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য যাকে বলা চলে মাফিয়া জগতের তথ্যের খনি , সেই মানুষটাই কিনা খুন হয়ে গেলেন ঢাকার এক অভিজাত এলাকায়? এর পেছনে কারণ কি ? মানে মাফিয়া জগতেও অন্তর্দ্বন্দ্ব নাকি দামী তথ্যভান্ডার হাতানোর চেষ্টা ? স্থানীয় থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসে ঘটনাস্থলে খুঁজে পেলেন এক কিশোরকে। প্রাথমিক সন্দেহে গ্রেফতার করা হলো তাকে। বর্তমানে কিশোররা অনেক ভয়ংকর। বেশ কিছু কেসে এমনটা দেখা গেছে।
কিন্তু, পরদিন পাশা উল্টে গেলো। খুনের অস্ত্রে পাওয়া গেলো বাসার দারোয়ানের হাতের ছাপ। ছেলেটাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হলো পুলিশ। ধরলো বাসার দারোয়ানকে। অকাট্য প্রমাণ। খুন করার সুযোগ আর মোটিভ দুটোই ছিল।
কিন্তু, পুরো পরিস্থিতি উল্টেপাল্টে তদন্তে এলো এনএসআই এর দুই ডিটেকটিভ সোহেল আর তার সহকারী সোহান। পাশার দান আবার বদলাতে লাগলো। অভিজ্ঞ অফিসার সোহেল পড়লো মহাধন্ধে। কোন জীবিত মানুষ তাকে কখনো যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেনি, একটা মৃত মানুষ তাকে সে দেয়ালের সামনে এনে দাঁড় করিয়ে দিলো।
আদাজল খেয়ে লাগলো সে। শুরু হলো কখনো ব্যর্থ না হওয়া সোহেলের জীবনের প্রথম অসফল হতে যাওয়া কেসের তদন্ত।
You have not rated yet!
AVG
total
No of rating