top of page
নন ফিকশন

গৌড়রাজমালা

Image-empty-state.png

বঙ্কিমচন্দ্র লিখিয়া গিয়াছেন,—“গ্রীণলণ্ডের ইতিহাস লিখিত হইয়াছে; মাওরি-জাতির ইতিহাসও আছে; কিন্তু যে দেশে গৌড়-তাম্রলিপ্তি-সপ্তগ্রামাদি নগর ছিল, সে দেশের ইতিহাস নাই।” উপাদানের অভাবকে ইহার প্রকৃত কারণ বলিয়া স্বীকার করা যায় না;—অনুসন্ধানচেষ্টার অভাবই প্রধান অভাব। যাহারা স্মরণাতীত পুরাকাল হইতে, বংশানুক্রমে এ দেশে বাস করিতে গিয়া, নানাবিধ জয়-পরাজয়ের ভিতর দিয়া বর্ত্তমান অবস্থায় উপনীত হইয়াছে, তাহাদিগের সহিত দেশের ইতিহাসের সম্বন্ধ সর্ব্বাপেক্ষা অধিক। তাহারা তথ্যানুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইলেই, অনুসন্ধান-চেষ্টা প্রকৃত পথে পরিচালিত হইতে পারে। ইহা এখন সকলেই মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিতেছেন। "
সত্যি কথা বলতে কি বাঙালির কাছে গৌড় , পালবংশ কি সেন বংশের নাম অচেনা না , আছে নানা গল্পগাথাও। কিন্তু যদি একলপ্তে গৌড়ের প্রাচীন ইতিহাস যা কিনা পালবংশ থেকে শুরু হয়ে সেনবংশ হয়ে খিলজীতে এসে থামে, সে সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে এই বইটি আপনার জন্যেই।

50

Buy From

পদ্মাপারের রান্নাকথা

Image-empty-state.png

সন্ধ্যা বোস লিখেছেন মা-দিদিমার কাছ থেকে শেখা ওপার বাংলার নানারকমের রান্নার রেসিপি। দেশভাগের যন্ত্রণার মিশেল দিয়ে এই সব হারিয়ে যাওয়া রেসিপিগুলো হয়ে উঠেছে স্বমহিমায় স্বতন্ত্র। নিজের গ্রাম ছেড়ে কাঁটাতারের বেড়া পার করে আসার মর্মবেদনা ফুটে উঠেছে এই লেখার পরতে পরতে।
“যাবে না কেউ এবার, কেননা দেশ না কি এবার ভাগ হয়ে গেছে।
নীলুদের গ্রামটা না কি এখন অন্য একটা দেশ। ভারি আজব কথা।”
শঙ্খ ঘোষের লেখায় পড়া নীলুর মতনই সন্ধ্যা বোসের জীবনেও ঘটেছিল একই ঘটনা। নিরুচ্চার কান্না আর বিষণ্ণতা নিয়ে, ঠিক নীলুর মতো-ই তিনিও ফিরে তাকিয়েছেন হারানো দেশের দিকে। তাই এই বই খানিকটা তার স্মৃতি কথাও বটে। সেই সঙ্গে তিনি তুলে নিয়ে এসেছেন পূর্ববঙ্গের রান্নাবান্নার কথা। বইরাগ পাবলিকেশন তাঁর সেই স্মৃতির রেসিপি নিয়ে প্রকাশ করল বইরাগের ই-রেসিপি-বুক ‘পদ্মাপারের রান্নাকথা’। এগুলো ঠিক রেসিপি নয়, আবেগ আর স্মৃতির এমন ককটেল, যা আমাদের টাইম মেশিনে চড়ে পেছন পানে যেতে বাধ্য করে।

50

Buy From

আমার জীবন

Image-empty-state.png

বাংলা সাহিত্যের প্রথম পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী কোনো পুরুষ সাহিত্যিকের হাত দিয়ে রচিত হয়নি। রচিত হয়েছে একজন অখ্যাত নারীর মাধ্যমে। রাজবাড়ী জেলার অখ্যাত এক গ্রাম 'ভর রামদিয়া'র এক বধূ লিখেছেন এই আত্মজীবনী। তিনি হলেন রাসসুন্দরী দেবী।
তাঁর এই আত্মজীবনীতে উঠে এসেছে ঊনবিংশ শতকের প্রথমার্ধের গ্রাম বাংলার কুসংস্কারসমৃদ্ধ সমাজ ব্যবস্থা, গৃহে আবদ্ধ বিদ্যাশিক্ষা বঞ্চিত নারীর নিগৃহীত জীবনের সকরুণ বিবরণী এই আত্মজীবনী। এটা শুধু একজন নারীর জীবনবৃত্তান্তই নয়, হয়ে উঠেছে ইতিহাসের এক প্রামাণ্য দলিলও।
এটি পড়ে মুগ্ধ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন,“এ গ্রন্থখানি একজন রমণীর লেখা। শুধু তাহা নহে, ৮৮ বৎসরের একজন বর্ষীয়সী প্রাচীনা রমণীর লেখা। তাই বিশেষ কৌতুহলী হইয়া আমি এই গ্রন্থপাঠে প্রবৃত্ত হই। মনে করিয়াছিলাম যেখানে কোন ভাল কথা পাইব সেইখানে পেনসিলের দাগ দিব। পড়িতে পড়িতে দেখি, পেনসিলের দাগে গ্রন্থকলেবর ভরিয়া গেল। বস্তুতঃ ইহার জীবনের ঘটনাবলী এমন বিস্ময়জনক এবং ইহার লেখায় এমন একটি অকৃত্রিম সরল মাধুর্য আছে যে, গ্রন্থখানি পড়িতে বসিয়া শেষ না করিয়া থাকা যায় না।”
এবার বইরাগ প্রকাশনী দুটি ভাগ নিয়ে প্রকাশ করল এর ই-বুক। আশা দেশ-বিদেশের পাঠকের হাতে যাতে ছড়িয়ে পড়ে এই বইটি।

50

Buy From

আমার কথা ও বঙ্গ-রঙ্গালয়ে শ্রীমতী বিনোদিনী

Image-empty-state.png

বাংলা পেশাদারি থিয়েটারের সূচনাপর্ব ‘গিরিশ যুগ’ নামে চিহ্নিত, যিনি গিরিশচন্দ্র ঘোষের নাট্যস্বপ্ন ও ভাবনার প্রতিটি কণা দিয়ে নির্মিত, তাঁর নাম— শ্রীমতী বিনোদিনী দাসী। এই অবিস্মরণীয় অভিনেত্রীর প্রতিভা বর্ণময় বললেও কম বলা হয়।
গিরিশচন্দ্র-র নাট্যস্বপ্ন প্রথম থেকেই সফলতার রাস্তা খুঁজে পাওয়ার পেছনে,এই বরেণ্য অভিনেত্রীর অবদান ছিল সীমাহীন। গিরিশচন্দ্রের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ছিল গুরু-শিষ্যর মতো,আবার বিনোদিনীর জীবনে অনেক বঞ্চনার ক্ষেত্রে,গিরিশ ঘোষের নাম জড়িয়ে গিয়ে একটা বিতর্কের বাতাবরণও আছে। কিন্তু, বিনোদিনী নিজে কখনও তাঁর গুরুর বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি বা লেখেননি।
এই বইটিতে পাবেন গিরিশচন্দ্রের বিনোদিনীর ওপরে লেখা একটি মুখবন্ধ এবং বিনোদিনীর অকপট আত্মজীবনী , এক মলাটে গুরুশিষ্যার লেখা।

50

Buy From

নেতাজির মৃত্যুযোগ

Image-empty-state.png

সুভাষ কবে থেকে নেতাজি হয়ে উঠলেন তা আমরা খেয়াল করিনি, স্রোতের প্রতিকূলে সাঁতরে যাওয়ার ক্ষমতা ছিল তাঁর, অসম্ভব স্বপ্নপূরণের আশায় ছুটে বেড়ানোর মতো বুকের পাটা ছিল একমাত্র তাঁরই, এসব কারণেই সুভাষ যে নেতাজি হবেন তা নিয়ে ভাবার কি আছে ? কিন্তু তার পরে ? তার মহানিষ্ক্রমণের কথা , পরবর্তি কাহিনী আমাদের ঠোঁটস্থ , তারপর ? তারপর আমাদের সম্বল কিছু শব্দ মাত্র , শৌলমারীর সাধু ,গুমনামি বাবা, সারদানন্দজি , যুদ্ধাপরাধী ??, জাল চিঠি ? ,ডিএনএ, ডিক্লাসিফাইড নথি , এই সব শব্দজালে আমরা জড়িয়ে আছি কত দিন ধরে। অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায় নানা তথ্য ঘেঁটে চেষ্টা করেছেন নানা প্রশ্নের জবাব দেওয়ার , আশা করি তা পাঠকদের ভালো লাগবে।

50

Buy From

মহারাণী স্বর্ণময়ী

Image-empty-state.png

উনিশ শতকে বাঙ্গালি নারীর জীবন শিক্ষার আলোক থেকে বঞ্চিত ছিল। সেই অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলোর জয়যাত্রা সূচিত করেছেন যে কয়জন বঙ্গনারী তাঁদের মধ্যে মহারাণী স্বর্ণময়ী অন্যতম । তিনি শুধু কাশিমবাজার রাজপরিবারের রাণী ছিলেন না, তিনি ছিলেন তৎকালীন সমাজের রাণী। সংস্কৃতিবান নারী, যে তাঁর সবটুকু দিয়েছেন সমাজ ও শিক্ষার উন্নতিকল্পে। জাতি গঠনে শিক্ষার প্রয়োজন সর্বাগ্রে। সেই লক্ষ্যে তিনি অকৃপণ হাতে ব্যয় করে গেছেন।
তাঁর মহৎ হৃদয়ের মর্মস্পর্শ পেয়ে সবাই কৃতার্থ হয়েছে। অথচ এই মহৎপ্রাণ ইতিহাসের গর্ভে বিলীয়মান। তাঁকে নিয়ে চর্চা প্রায় নেই বললেই চলে। হয়তো নারী বলেই পুরুষতান্ত্রিক সমাজ তাঁকে নিয়ে ভাবিত হয়নি। এই শতাব্দীতে আজ বহরমপুর সংস্কৃতির কেন্দ্র হয়ে ওঠার পেছনে যাঁর অসামান্য অবদান, তিনি পেছনেই থেকে গিয়েছেন।
রাণী স্বর্ণময়ী দেবীর চর্চার মাধ্যমে নারীরা আজ‌ও নতুন করে উজ্জীবিত হবেন। তাঁর জীবনী চর্চার মাধ্যমে আংশিক ঋণ স্বীকার করা হবে, মানুষ আলোকিত হবেন।
তাই বইরাগ পাবলিকেশন নতুন করে প্রকাশ করল বহু বছর আগে প্রকাশিত বিহারীলাল সরকার বিরচিত "মহারাণী স্বর্ণময়ী "।

50

Buy From

অতীত নামা

Image-empty-state.png

মুর্শিদাবাদ বলতেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে ইতিহাসের কথা। তবে মাত্র আড়াইশো বছর আগের ইতিহাস হলেও তার অনেকটাই হারিয়ে গেছে কালের গর্ভে, হারিয়ে গেছে প্রাসাদ, মহল, বাগ বাগিচা। কিছু হারিয়েছে যুদ্ধে, কিছু মানুষের লোভের ফলে আর কিছু হারিয়ে গেছে গঙ্গাগর্ভে। হীরাঝিল, মতিঝিল, চমন মহল, জাফরাগঞ্জ প্রাসাদ, কিছু টিকে আছে, কিছু নেই, হয়তো কোনো এক চাঁদনী রাতে ইতিহাস মুখর হয়ে ওঠে গঙ্গার তীরে।
তবে এই ইতিহাস কেবল নবাবদের নয় বেগমদেরও। নৌসেরি বেগম, আজিমুন্নেসা, এরকম আরো কত নারী ছিলেন সেই ইতিহাসের অংশ, তাঁরা স্থাপন করে গেছেন কত মসজিদ ।
এই ছোট্ট বইটিতে মুর্শিদাবাদের নবাবী আমলের ইতিহাস বলা হয়েছে গল্পের আকারে, আছে কিছু বর্তমান বংশধরের সাক্ষাৎকার। অসংখ্য ছবি। পাঠক চট করে একবার সেই আমল থেকে ঘুরে আসতে পারবেন এই বইটি পড়ে।

59

Buy From

ইউক্রেন রাশিয়া সংঘর্ষ

Image-empty-state.png

সাধারণত কোনও সমরসাহিত্য রচনা করা হয়ে থাকে যুদ্ধটি সমাপ্ত হয়ে যাওয়ার বহু বছর পর এবং লেখক সেই ঘটনা সম্বন্ধিত গ্রন্থগুলি দেশ ও বিদেশ থেকে সংগ্রহ করার পরেই। অতঃপর তিনি তাঁর সুললিত ভাষায় অনেক সময় নিয়েই গ্রন্থটি রচনা করে থাকেন, স্বাভাবিক ভাবেই সে সমস্ত গ্রন্থ বহু বড় বড় পুরষ্কারও পেয়ে থাকে।তবে আমার এ সামান্য গ্রন্থটি লিপিবদ্ধ করার জন্যে আমি তেমন কোনো সময়ই পাই নি। এটি বরং বলা যায় যে, যুদ্ধের একটি ধারাবিবরণী দেওয়াই হয়েছে,এই গ্রন্থটিতে প্রথম পনেরো মাসের যুদ্ধের বিবরণ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, ইচ্ছে রয়েছে যে, পরবর্তী পনেরো মাসের যুদ্ধ শেষ হলেই সেই উপাদানের সাহায্য নিয়ে আবার দ্বিতীয় খণ্ডটি প্রকাশ করতে পারা যাবে।
এই লেখার পুরো অংশটাই লেখকের নিজস্ব দৃষ্টি ভঙ্গী। সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ভারত সরকারের পাবলিক ডোমেন ও ইন্টারনেট ঘেঁটে তিনি এটি লিখেছেন। এখানে বইরাগ পাব্লিকেশনের কোনও মতামত নেই।

50

Buy From

bottom of page