top of page
দর্শন

শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণকথামৃত (সম্পূর্ণ)

Image-empty-state.png

শ্রীম- মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত শ্রীরামকৃষ্ণের ব্যক্তিত্বে আকর্ষিত হয়ে মহেন্দ্রনাথ তার কথোপকথন ও কার্যকলাপের স্টেনোগ্রাফিক রেকর্ড রাখতে শুরু করেন নিজের ডায়েরিতে। এই রেকর্ডটিই পরবর্তীকালে শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত নামক বইয়ের আকার নেয়।
রচনাপদ্ধতি সম্পর্কে তিনি লিখেছিলেন, "বাড়ি ফেরার পর স্মৃতি থেকে সব কিছু লিখে রাখতাম। মাঝে মাঝে সারা রাতও জেগে থাকতে হত...মাঝে মাঝে টানা সাত দিন বসে থেকে লিখতে হত। গানগুলিকে স্মরণে আনতে হত, কোন ক্রমে সেগুলি গাওয়া হয়েছিল, সেগুলিও মনে করতে হত, সমাধি ও অন্যান্য সব ঘটনার কথা মনে করতে হত।" কথামৃতের প্রতিটি পরিচ্ছেদে মহেন্দ্রনাথ তথ্যের পাশাপাশি সময় ও স্থানের উল্লেখ করেছেন। "কথামৃত" শব্দটি বৈষ্ণব ধর্মগ্রন্থ ভাগবত পুরাণ-এর ১০।৩১।৯ সংখ্যক শ্লোক থেকে গৃহীত।

50

Buy From

স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা সমগ্র

Image-empty-state.png

স্বামী বিবেকানন্দ সম্পূর্ণ রচনাবলী (১-১০ খন্ড), এতে রয়েছে চিকাগো বক্তৃতা সমেত স্বামীজীর সমস্ত বক্তৃতা, তাঁর লেখা প্রবন্ধাবলী যেমন রাজযোগ, কর্মযোগ, পাতঞ্জল যোগ ইত্যাদি, তাঁর রচিত গান এবং কবিতা। তাঁর সম্পূর্ণ পত্রাবলী। তাঁর উপদেশাবলী ( স্বামী-শিষ্য সংবাদ) এবং বিদেশে অবস্থানকালে সেখানকার নানান সংবাদপত্রে বেরোনো কাটিংয়ের বঙ্গানুবাদ।

100

Buy From

ধম্মপদ

Image-empty-state.png

ধম্মপদ বা ধর্ম্মপদ বৌদ্ধ-ধর্ম্ম শাস্ত্রের নীতি সংগ্রহ গ্রন্থ। ত্রিপিটক, এই তিন শ্রেণী বা পিটকত্রয়ের নাম—সূত্র (সুত্ত), বিনয় ও অভিধর্ম্ম (অভিধম্ম)। সূত্রপিটকে বুদ্ধদেব কর্ত্তৃক ধর্ম্মতত্ত্বালোচনের বিষয়, বিনয়পিটকে সংযম (Discipline) ও অভিধর্ম্মে আধ্যাত্মিক তত্ত্বাবলী (Metaphysics) আলোচিত হইয়াছে। এতন্মধ্যে সূত্রপিটকে ধর্ম্মতত্ত্বসন্ধন্ধীয় বুদ্ধোক্তিসমূহ নিবদ্ধ হয়। এইজন্য সূত্রপিটকের অন্য নাম বুদ্ধবচন ও “মূলগ্রন্থ”। এই উক্তি সমূহ হইতে সারনীতি সংগ্রহ করিয়া যে সংক্ষিপ্ত গ্রন্থ সম্পাদিত হয়, তাহারই নাম ধম্মপদ। বুদ্ধদেব কখন কোথায়, কোন্ অবস্থায় কাহার সহিত কথােপকথনচ্ছলে কোন্ কথা বলিয়াছিলেন, সেই সমস্ত সূত্র পিটকে সংরক্ষিত হইয়াছে। ধম্মপদ গ্রন্থ ঐ সকল বাক্য হইতে নীতিমালা সংগ্রহ করিয়া শ্রেণীবদ্ধ ভাবে সম্পাদিত হইয়াছে। অন্যান্য বৌদ্ধ ধর্ম শাস্ত্রের ন্যায় ইহাও পালিভাষায় লিখিত। ধম্মপদ শব্দের সাধারণ অথ ধৰ্ম্মের পথ বা সােপান।

50

Buy From

তন্ত্রের কথা

Image-empty-state.png

তন্ত্র-সম্পর্কে সাধারণ বাঙালীর ধারণা আদৌ স্বচ্ছ নয়। হয় তন্ত্রকে একটি অতি জটিল, প্রায়-অনাচরণীয় ধর্মপদ্ধতি হিসাবে গণ্য করা হয়, নয় অসামাজিক ও অশালীন পঞ্চ‘ম’-কার চর্চার মার্গরূপে জ্ঞান করা হয়। কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশের ‘তন্ত্রসার’ গ্রন্থটি দুষ্প্রাপ্য এবং তন্ত্রশাস্ত্রের আরও যে-সব বই পাওয়া যায় তা সকলের বোধগম্য নয়। এই 'তন্ত্রের কথা' গ্রন্থে লেখক অতি সহজ কথায় তন্ত্র ও তান্ত্রিক সাধনার বিভিন্ন ধারার আলোচনা করে একটি সুসম্পূর্ণ রূপরেখা দেওয়ার প্রয়াস করেছেন। পাঠকেরা তন্ত্র সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য তো পাবেনই, সাথে বাঙ্গালির তন্ত্রচর্চার ইতিহাসও জানতে পারবেন।

75

Buy From

শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা ( বঙ্কিমচন্দ্ৰ)

Image-empty-state.png

বঙ্কিমচন্দ্ৰ শ্ৰীমদ্ভগবদগীতাকে পৃথিবীর যাবতীয় ধৰ্ম্মমগ্রন্থের মধ্যে শ্ৰেষ্ঠতম স্থান দিয়াছেন। কাজেই ধৰ্ম্মশাস্ত্র আলোচনা কালে তিনি ইহার আলোচনায়ও যে লিপ্ত হইবেন তাহা সহজেই অনুমেয়। বস্তুতঃ ১২৯৩, শ্রাবণ সংখ্যা ‘প্রচারে' তিনি ইহার ব্যাখ্যান আরম্ভ করিয়া দিয়াছিলেন। গীতার মাত্র দ্বিতীয় অধ্যায় পর্য্যন্ত ব্যাখ্যান ১২৯৫ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যায় সমাপ্ত হয়। ইহার পর তৎকৃত গীতা-ব্যাখ্যা আর কোথাও প্রকাশিত হয় নাই। কিন্তু চতুৰ্থ অধ্যায়ের ১৯শ শ্লোক পৰ্যন্ত ব্যাখ্যান পাণ্ডুলিপি অবস্থায় ছিল। বঙ্কিমচন্দ্রের মৃত্যুর পরে ১৯০২ খ্ৰীষ্টাব্দে তাঁহার দৌহিত্র দিব্যেন্দুসুন্দর বন্দ্যোপাধ্যায় ‘প্রচারে’ প্রকাশিত এবং পান্ডুলিপি অবস্থায় প্রাপ্ত অংশ কালীপ্রসন্ন সিংহকৃত অবশিষ্ট ভাগের মূল ও অনুবাদদ্বারা সম্পূর্ণ করিয়া পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন।

Buy From

অলাতশান্তি

Image-empty-state.png

আগে মহাকাব্য লেখা হতো, বিরাট সেই মহাকাব্যের কাল ও স্থানগত প্রেক্ষাপট। সময় এবং ভঙ্গিমা বদলেছে। আজ মহাকাব্য পরিণত হয়েছে উপন্যাসে। এটিও সেরকম এক প্রচেষ্টা!
এই উপন্যাসটি পাঠের এক মনোগত প্রস্তুতি প্রয়োজন। প্রথম অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো ভিক্ষুককথা আসলে ভারতের মহাযানি থেকে হীনযানি বৌদ্ধধর্মে প্রত্যাবর্তন। এর সঙ্গে টিকে থাকবে তান্ত্রিক বজ্রযান যা প্রায় প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে চলেছিলো তখন।
এরপরের অধ্যায়ে অর্থাৎ অথাতো তৃতীয় পথ-এ এই মহাযান এবং সংশ্লিষ্ট বজ্রযান তান্ত্রিকতার সপক্ষে আসবেন আচার্য নাগার্জুন। সবকিছুই যে প্রতীত্যসমুৎপাদ তথা পারস্পরিক সাপেক্ষতা, একটি ছাড়া যে অপরটির অস্তিত্ব নেই, এটাই শূন্যতা।পথ এবং পথিক,গতি এবং স্থিতি,সংসার এবং নির্বাণ যে এই পারস্পরিক সাপেক্ষতার কারণেই স্বভাবশূন্য ও এক, এটাই অদ্বয় শূন্যতার অনুভব। নাগার্জুনের এই উপস্থিতি ছাড়া আজ বেদান্তকে আমরা যেভাবে বুঝি, বৌদ্ধদর্শনকে, তন্ত্রদর্শনকে যেভাবে বুঝি, তা সম্ভব হতো না কখনো।
পরের অধ্যায়ে অর্থাৎ অথাতো জন্মবৃত্তান্ত-তে বোঝা যাবে, হীনযান মহাযান কিছুই নেই আর ভারতে, আছে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক তান্ত্রিক বজ্রযান আর সেই প্রেক্ষিতে শঙ্করাচার্যের জন্ম।
এরপরের অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো হননশৈলী-তে শঙ্কর দিগ্বিজয় বর্ণনা যা মূলত শুরু হবে কুমারিল ভট্টের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎকারের পর থেকেই। বড়োই আশ্চর্য সেই সাক্ষাৎকার।
শেষ অধ্যায় অর্থাৎ অথাতো মৃতদেহে প্রবেশ, সেই শরীর ত্যাগ করে নিজের দীক্ষা শরীরে ফিরে যাওয়ার আকুতি ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে, তখন হীনযান, মহাযান, কামনাসিদ্ধ বজ্রযান সবই শঙ্করের কাছে বিজ্ঞানবাদে লোপ পেয়েছে যার উপলব্ধি তাঁর হয়েছিলো মাত্র বারোটি মন্ত্রে রচিত মাণ্ডুক্য উপনিষদের উপরে রচিত আচার্য গৌড়পাদের মাণ্ডুক্যকারিকা পাঠ থেকেই যা পরবর্তী কালে খ্যাত হবে অদ্বৈত বেদান্ত নামে।

75

Buy From

bottom of page