Bengali

ক্রিকেটের খেরোর খাতা
কাহিনীর শুরু লেখকের জীবনের প্রথম ক্রিকেট ম্যাচ দেখবার অভিজ্ঞতা – পাঁচবছরের বালকের বিস্ময়বিমুগ্ধ দৃষ্টিতে গ্যারি সোবার্সের শতরান দর্শন। তাও আবার ৫৬ বছর আগেকার ইডেনের গ্যালারি থেকে!
কিন্তু ক্রিকেটের ইতিহাস তারও অনেক আগের, কেমন ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ক্রিকেট, কে ছিলেন টেস্ট-ক্রিকেটের খাসমহলে পদার্পণকারী প্রথম ভারতীয়-বাঙালি? ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটের স্বর্ণযুগ, ডন ব্র্যাডম্যান, প্রতিবেশী পাকিস্তানের ক্রিকেটে পরিপক্কতার কাহিনী, সময়ের সাথে কি ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে ক্রিকেট, হেলমেট থেকে বায়োমেকানিক্স , চায়নাম্যান বোলিংয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত, ক্রিকেটের খারাপ ছেলে শেন ওয়ার্ণ কিরকম অধিনায়ক ছিলেন? এই সবের সঙ্গে রয়েছে ক্রিকেটের নানা আকর্ষণীয় কাহিনী!
ক্রিকেট প্রেমীদের জন্যেই এই বই!
Buy From

স্টিম হাউস
১৮ জুন, ১৮৫৮ সাল! গোয়ালিয়রের কাছে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের এক লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এক বীরাঙ্গনা! রানী লক্ষ্মী বাঈ! তাঁর বাহিনী মুখোমুখি হয়েছে জেনারেল হিউ রোজের নেতৃত্বে থাকা ব্রিটিশ বাহিনীর। গোয়ালিয়র পুনরুদ্ধারের জন্য পাল্টা আক্রমণে ইতোমধ্যেই ব্রিটিশরা হারিয়েছে তাদের বাহিনীর পনেরো শতাংশ।
ভয়ানক এই লড়াইয়ের ময়দানে বীরাঙ্গনা মুখোমুখি হলেন কর্নেল মুনরোর। যুদ্ধে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন রানী। এই রানী লক্ষ্মী বাঈয়ের শেষ যুদ্ধ।
যুদ্ধ জয়ের আনন্দে থাকা কর্নেল মুনরো জানতেন না কানপুরে নানা সাহেবের নেতৃত্বে কি ঘটেছিলো! সেখানে মারা যান তাঁর স্ত্রী লরা !
নানা সাহেব জানতে পারলেন তাঁর গুরুত্ত্বপূর্ণ সহযোগী রানীর মৃত্যুর জন্যে দায়ী কে, কর্নেল মুনরোও জানতে পারলেন তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর জন্যে দায়ী কে। দুজনেই শপথ নিলেন প্রতিশোধের।
১৮৬৬ সালের কলকাতা, তখনও ভারতে ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের স্মৃতি ফিকে হয় নি। তার একটা প্রধান কারণ নানা সাহেবের অন্তর্ধান! তাঁর মৃত্যুর খবর যদিও ছড়িয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল স্যার এডওয়ার্ড মুনরো তা বিশ্বাস করেন না। মুনরো এবং একদল ইউরোপীয় ভারত জুড়ে যাত্রার পরিকল্পনা করছেন। এই দলে রয়েছেন ব্যাংকস, একজন রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ার; ফরাসি অভিযাত্রী ম্যাকলার; একজন শিকারী, ক্যাপ্টেন হুড, এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল স্যার এডওয়ার্ড মুনরো। তাদের সাথে রয়েছে মুনরোর বিশ্বস্ত সার্জেন্ট ম্যাকনিল; ক্যাপ্টেন হুডের বিশ্বস্ত ভৃত্য এবং সহ-শিকারী ফক্স, ফরাসি বংশোদ্ভূত একজন রাঁধুনি মন্সিয়র প্যারাজার্ড; ব্রিটিশ ইঞ্জিন চালক স্টোর, সহকারী চালক কালাউথ, এবং কর্নেল মুনরোর বিশ্বস্ত গুর্খা ভৃত্য গৌমি।
তাঁরা যাত্রা করছেন কিভাবে? না ট্রেনে বা ঘোড়ার পিঠে করে না। তাদের সঙ্গে আছে ইঞ্জিনিয়ার ব্যাংকসের বেহেমথ! এক লোহার তৈরী হাতি, যে চলে স্টিম ইঞ্জিনে। উঁচিয়ে থাকা লোহার শুঁড়, লোহার দেহের বেহেমথ যখন ধোঁয়া ওগরাতে ওগরাতে দুখানি বগিকে টেনে নিয়ে যায়, সে দৃশ্য দেখতে লোক ভেঙে পড়ে!
এডওয়ার্ড মুনরোর এই যাত্রায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্য একটাই। তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর বদলা নেওয়া, যিনি মারা গিয়েছিলেন ১৮৫৭ সালের কানপুরের লড়াইয়ে, আর তার জন্যে তাঁকে খুঁজে বার করতে হবে নানা সাহেবকে!
শুরু হয় এক লোমহর্ষক যাত্রা, যার পদে পদে বিপদ। ভাগ্য নয় বছর পরে কি আবার মুখোমুখি করবে নানা সাহেব এবং কর্নেল মুনরোকে?
Buy From

চন্দ্রকান্তা
আজ থেকে প্রায় ১৪০ বছর আগে একজন বিখ্যাত হিন্দি লেখক বাবু দেবকীনন্দন খত্রী চন্দ্রকান্তা নামে একটা উপন্যাস রচনা করেছিলেন, যেটা প্রকাশিত হবার পরেই তৎকালীন হিন্দি, উর্দু সাহিত্যের জগতে তো বটেই বরং আসমুদ্রহিমাচল জুড়ে আলোড়ন পড়ে গেছিল। মূলত প্রেম কাহিনী হলেও এর মধ্যে রহস্য রোমাঞ্চ গুপ্তচরবৃত্তি চক্রান্ত রাজতন্ত্র সবকিছুই আছে।
কোন যুদ্ধে জয়লাভ করতে গেলে রণনীতিই প্রথম এবং অন্তিম বিকল্প হওয়া উচিত, সংখ্যা দিয়ে যুদ্ধকে এড়ানো সম্ভব, জেতা সম্ভব নয়, চন্দ্রকান্তা উপন্যাস পড়তে এই কথার অর্থটা মর্মে মর্মে পাঠক উপলব্ধি করতে পারবেন।
চন্দ্রকান্তা উপন্যাসকে অনুবাদক সিমরান দাস প্রথমবারের জন্য আনকাট এবং আনসেন্সার্ড অনুবাদের মাধ্যমে বাঙালী পাঠকদের কাছে পৌছে দিলেন। চন্দ্রকান্তা উপন্যাসের মধ্যে প্রচুর উর্দু শব্দের উপস্থিতি আছে অনুবাদিকা সিমরান দাস সেগুলোকে বাংলাতে সুন্দর ভাবে সহজ ভাষাতে অনুবাদ করেছেন।
Buy From

কলমের আওয়াজ
কখনও অভয়া, কখনও তিলোত্তমা'দের মতো অসংখ্য কন্যাসম বা কারও ভগিনী সম নারীর অধিকার রক্ষার লড়াইয়ের ঘৃণ্য নৃশংস অত্যাচার করে হত্যার আর্তনাদের স্বর বা ছোট্ট ন দশ বছরের উমার ওপর পাশবিক নির্যাতন করে ধর্ষণ করে হত্যার বিচারের জন্য আজকের কলমটা কষ্টের মাঝে বড়ই জর্জরিত । কিন্তু স্বপ্রভিত । এরা কেউ তো আমাদের রক্তের সাথে সম্পর্ক যুক্ত হতেই পারত । আজ ওদের কারও মত আমাদের পরিবারের নারীরাও আক্রান্ত হতেই পারে আজ নয়তো কাল । তাই আজ কলমের আস্ফলন যেন ভীষণ বাস্তব আগামী প্রজন্মের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার জন্যই । তাই এই মুহূর্তের কয়েকটি সময়ের উপযুক্ত কবিতা নিয়ে আমার এই কাব্য গ্রন্থের কবিতাগুলো যেন আমার আপনার সবারই প্রতিবাদের স্বর হয়ে উঠুক এই কামনা করলাম ।
Buy From

পুরুলিয়া রুখামাটি সংবাদ শারদীয় সংখ্যা - 2024
সূচি :
**প্রচ্ছদ নিবন্ধ**
সকল কুমারীই দেবীর প্রতীক -দিব্যেন্দু শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়
পুরুলিয়ার প্রাচীন দুর্গাপুজো -ভাস্কর বাগচী
**গল্প**
মহাভারতের তিনদিন - অরিন্দম চ্যাটার্জি
অখিলেশের কথারা -বিমল লামা
আবার যেদিন তুমি সমুদ্রস্নানে যাবে -আঞ্জনেয় ভট্টাচার্য
**কবিতা**
সুকুমার সম্মোহন -সুকুমার মণ্ডল
**স্মরণ : বিশেষ ক্রোড়পত্র : প্রবন্ধ**
নর- নারায়ণ - দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়
শতধারা সমরেশ -সুবীর বিশ্বাস
ঘনশ্যাম -অরিন্দম আচার্য
**ফ্যান ফিকশন (গল্প)**
শান্তিনিকেতনে অশান্তি - প্রিয়ঙ্কর চক্রবর্তী
তিনি -রূপম চট্টোপাধ্যায়
**ফ্যান ফিকশন (উপন্যাস)**
সদাশিবের বিয়ে বিয়ে কাণ্ড - সিতম চক্রবর্তী
Buy From

মোর ডেইজ অ্যাট দ্য মরিসাকি বুকশপ
সাতোশি ইয়াগিসাওয়ার আন্তর্জাতিকভাবে সর্বাধিক বিক্রি হওয়া "ডেজ অ্যাট দ্য মোরিসাকি বুকশপ" এর গল্পটির পটভূমি টোকিওর এক জাপানি বইয়ের দোকান এবং কাছাকাছি এক কফি শপ।
উপন্যাসটি তাকাকো, তার মামা সাতোরু এবং তাদের জীবনে আসা যাওয়া করা নানা মানুষদের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতার দ্যোতনা। আছেন নানা পাঠক বা বই সংগ্রাহকও! কেউ বরাবর একই রঙের সোয়েটার পরেন, কেউ শুধুমাত্র লেখকের ব্যক্তিগত সীলমোহর সহ বইই কেবল সংগ্রহ করেন, আর আসে যায় কিছু নতুন গ্রাহক, যাদের উপস্থিতি এই প্রাচীন দোকানে একটা আলাদা তরঙ্গের সৃষ্টি করে ৷
সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, সাতোরুকে বইয়ের দোকানটি চিরতরে বন্ধ করে রাখার সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তার দরকার তাকাকোর সাহায্যে। বইয়ের দোকানটি যে তাদের দুজনের জীবনের সঙ্গে কতটা অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত তা তাকাকো যে বোঝে না তা নয়, তবে তাকেও নিতে হবে কিছু সিদ্ধান্ত।
***ই বুক হিসেবে সামনের মাসে প্রকাশিত হবে***