বাংলা ই-বই
অভ্যুদয়ের শার্লক হোমস্ সমগ্র, প্রথম খণ্ড– উপন্যাস

বহুদিন উৎসুক প্রতীক্ষার পর অবশেষে অসংখ্য শার্লক হোমস্ প্রেমীর জন্যে সুখবর। অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির থেকে প্রকাশিত সেই সাড়াজাগানো শার্লক হোমস্ সমগ্রের ই বই সংস্করণ।
১৯৮০ সালে প্রথম বাংলায় পূর্নাঙ্গ অনুবাদে শার্লক হোমস্ সমগ্র প্রকাশ করে অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির। দক্ষ অনুবাদকদের মূলানুগ ও সাবলীল অনুবাদ বিদগ্ধ পাঠক থেকে সাধারন পাঠক—সবার অকুণ্ঠ প্রশংসা কুড়োয়। কিন্তু তারপর দুর্ভাগ্যবশত বন্ধ হয়ে যায় অভ্যুদয়, সেইসঙ্গে বন্ধ হয়ে যায় এই বইটির প্রকাশনা।
কিন্তু পাঠকের স্মৃতিতে চিরস্থায়ী হয়ে থেকে যায় এই বই, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় সে স্মৃতি! ফলে প্রথম প্রকাশের চল্লিশ বছর পরেও বইটির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট। পাঠকের মুখে মুখে ফেরে এই বইটির কথা। অনেকেই চাইছিলেন বইটি যাতে নতুন করে প্রকাশ পায়। তাই সবার দাবিকে সম্মান জানিয়ে অভ্যুদয় প্রকাশ- মন্দির থেকে নব সাজে সজ্জিত হয়ে আত্মপ্রকাশ করল শার্লক হোমস্ সমগ্র, প্রথম খণ্ড– উপন্যাস। আসবে বাকি গল্পগুলোও।
পন্নিয়িন সেলভান - প্রথম খন্ড

কল্কি কৃষ্ণমূর্তি, পন্নিয়িন সেলভান স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে তার নিজের পত্রিকাতে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করেছিলেন যা দীর্ঘ চার বছর ধরে চলেছিল। তামিল ইতিহাসের এই স্বর্ণযুগের কাহিনী অত্যন্ত জনপ্রিয় হযেছিল, সাপ্তাহিক সংখ্যা সংগ্রহ করার জন্যে লোকে ভোর থেকে রেলস্টেশনে লাইন দিত।
এক হাজার দুশো বছর আগে, রাজা বিজয়ালয় চোল (846 – 871 অব্দ) যখন পল্লব রাজ্য জয় করেন এবং থাঞ্জাভুরকে চোলদের রাজধানী শহর হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন তখন থেকেই দক্ষিণ ভারতের চোলরা রাজনৈতিক ভাবে শিখরে উঠেছিল। এরা ইতিহাসে পরিচিত ইম্পেরিয়াল চোল নামে। ইম্পেরিয়াল চোল যুগকে দক্ষিণ ভারতীয় ইতিহাসে একটি স্বর্ণযুগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
একসময় যখন চোলসম্রাট সুন্দর চোল থাঞ্জাভূরে অসুস্থ এবং তার দুই পুত্রই দূরে, যুবরাজ আদিত্য চোলরাজ্যের উত্তরে কাঞ্চিতে যুদ্ধরত এবং আরুলমোঝি দক্ষিণে সমুদ্রপারের এলংগাইতে, রাজধানীতে এক রহস্যময় নারী নন্দিনী শুরু করল এক সাম্রাজ্যের পতনের ষড়যন্ত্র, তার ঊর্ণজালে আবদ্ধ চোলরাজ্যের সবথেকে ক্ষমতাশালী অভিজাত বংশ। রাজকুমারী কুন্দাভাই একাকীনী রাজধানীতে, তিনি হাল ছেড়ে দিলেন না কিন্তু তাঁর দরকার তাঁর ভাইদের।
এখান থেকেই আমাদের গল্পের শুরু !
রামায়ণ - সারানুবাদ রাজশেখর বসু

ভারতীয় কবিগণনায় প্রথমেই বাল্মিকীর স্থান, কিন্তু তাঁর রামায়ণ এত বড় যে মূল বা অনুবাদ সমগ্র পড়বার উৎসাহ অতি অল্প লোকেরই হয়। এই পুস্তক বাল্মিকী-রামায়ণের বাংলা সারসংকলন, কিন্তু সংক্ষেপের প্রয়োজনে এতে কোনও মুখ্য বিষয় বাদ দেওয়া হয়নি!
এই সংকলনে বাল্মিকীর বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রাখবার চেষ্টা করা হয়েছে এবং তাঁর রচনার সঙ্গে পাঠকের কিঞ্চিৎ সাক্ষাৎ পরিচয় হবে এই আকাঙ্ক্ষায় স্থানে স্থানে নমুনা স্বরূপ মূল শ্লোক স্বচ্ছন্দ বাংলা অনুবাদ সহ দেওয়া হয়েছে ।
নিখুঁত খুন

ঘরের কোণায় ছোট্ট একটা ক্যামেরা। সাত্যকির ল্যাপটপে তখন দূর সম্পর্কের দাদার বক্ষলগ্না হয়ে বিছানা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তার সতীসাধ্বী স্ত্রী। বাইরে কলিং বেলের আওয়াজ। দরজা খুলতেই পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি। লুটিয়ে পড়ল তানিয়া।
পুষ্পেন্দু আর সাত্যকি, ড্রাগের নেশায় আক্রান্ত দুই বন্ধু ভর্তি হল রিহ্যাবে। পূর্ণেন্দু স্যারের তত্ত্বাবধানে শুরু হয় তাদের ফিরে আসার লড়াই। কতটা মুক্ত হতে পারল তারা? কীভাবে তারা বেরিয়ে এল লাল-নীল মায়াবী রাতের হাতছানি এড়িয়ে ?
নিজের বিবাহিত স্ত্রী'কে অন্য পুরুষের আদর খেতে দেখলে কেমন অনুভূতি হয় স্বামীর? কে খুন করল তানিয়াকে ? তানিয়ার খুনের সময় তার বাবা-মা'ই বা বেড়াতে গেল কেন ? দুঁদে পুলিশ অফিসার উপমন্যু কেনই বা বস্তির ঘরে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন ? দুই বন্ধুর রিহ্যাবে থাকাকালীন পূর্ণেন্দু স্যারের ভূমিকা কী ছিল ? কেমন সম্পর্ক ছিল পূর্ণেন্দু আর তানিয়ার মধ্যে ? কীভাবে রহস্যের জাল কেটে আসল অপরাধীকে সনাক্ত করলেন উপমন্যু ?
ব্ল্যাক বুদ্ধা

সময়: ১৮০ খ্রিস্টপূবার্ব্দ। মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন আর শুঙ্গ বংশের উত্থানের মধ্যে দিয়ে ভারতবর্ষ যখন ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম গণহত্যায় উত্তাল, এমনি এক বিক্ষুব্ধ সময়ে অপহৃত হলো তিব্বতের সবচেয়ে বড় মঠের প্রধান লামা। তাকে উদ্ধার করতে ভারতবর্ষের মাটিতে পা রাখলো তিব্বতের সেরা যোদ্ধাদের একজন। অন্যদিকে, বর্তমান সময়ে আসাম থেকে রিসার্চ প্রজেক্ট শেষ করে দেশে ফেরার পথে গায়েব হয়ে গেল শাবিপ্রবি’র একজন শিক্ষক। তাকে খুঁজে বের করতে সিলেট পাঠানো হলো অফিসার তানভীর মালিককে। একদিকে সিলেট শহরকে ঘিরে পুরনো ব্যক্তিগত তিক্ততা, অন্যদিকে ফিল্ড লেভেলে কাজের অনভিজ্ঞতায় দিশেহারা তানভীর মালিক প্রতি পদে হোঁচট খেতে-খেতে যখন প্রায় রহস্য উন্মোচনের দ্বারপ্রান্তে তখুনি সে আর তার আপারেটিভ টিম জানতে পারলো অতীত আর বর্তমানের এই জটপাকানো ঘটনার মূল নিহিত আছে এমন এক বিন্দুতে যেখানে অবস্থান করছে দুই হাজার বছরের পুরনো এক রহস্য মানব সভ্যতা যাকে বুদ্ধের অন্ধকার অবতার নামে জেনে এসেছে।
স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা সমগ্র

স্বামী বিবেকানন্দ সম্পূর্ণ রচনাবলী (১-১০ খন্ড), এতে রয়েছে চিকাগো বক্তৃতা সমেত স্বামীজীর সমস্ত বক্তৃতা, তাঁর লেখা প্রবন্ধাবলী যেমন রাজযোগ, কর্মযোগ, পাতঞ্জল যোগ ইত্যাদি, তাঁর রচিত গান এবং কবিতা। তাঁর সম্পূর্ণ পত্রাবলী। তাঁর উপদেশাবলী ( স্বামী-শিষ্য সংবাদ) এবং বিদেশে অবস্থানকালে সেখানকার নানান সংবাদপত্রে বেরোনো কাটিংয়ের বঙ্গানুবাদ।
প্রবন্ধ সমগ্র

প্রথমবার ই-বুক আকারে এলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমস্ত প্রবন্ধ। এই বইটিতে পাবেন রবীন্দ্রনাথের সমস্ত প্রবন্ধ সংকলন। ২০০০ পাতার ও বেশি। এত বড় বই পড়তে যাতে আপনাদের অসুবিধা না হয় তাই সূচিপত্র করা হয়েছে দুই ভাগে , মূল বইয়ে প্রথমে সব কটি মূল বিভাগের সূচিপত্র লিংক দেওয়া আছে যেমন আত্মপরিচয়, আত্মশক্তি ইত্যাদি , সেগুলোতে ক্লিক করলে আপনি বিশদ সূচিতে পৌঁছবেন যেখানে এই বিভাগের প্রত্যেকটি প্রবন্ধের লিংক দেওয়া আছে। আপনাদের যাতে পড়তে সুবিধা হয় সে ভাবেই করা হয়েছে লিঙ্কিং।