মহাকাব্য
রামায়ণ - সারানুবাদ রাজশেখর বসু
ভারতীয় কবিগণনায় প্রথমেই বাল্মিকীর স্থান, কিন্তু তাঁর রামায়ণ এত বড় যে মূল বা অনুবাদ সমগ্র পড়বার উৎসাহ অতি অল্প লোকেরই হয়। এই পুস্তক বাল্মিকী-রামায়ণের বাংলা সারসংকলন, কিন্তু সংক্ষেপের প্রয়োজনে এতে কোনও মুখ্য বিষয় বাদ দেওয়া হয়নি!
এই সংকলনে বাল্মিকীর বৈশিষ্ট্য যথাসম্ভব বজায় রাখবার চেষ্টা করা হয়েছে এবং তাঁর রচনার সঙ্গে পাঠকের কিঞ্চিৎ সাক্ষাৎ পরিচয় হবে এই আকাঙ্ক্ষায় স্থানে স্থানে নমুনা স্বরূপ মূল শ্লোক স্বচ্ছন্দ বাংলা অনুবাদ সহ দেওয়া হয়েছে ।
সংক্ষিপ্ত মহাভারত
মহাভারতের এত সব চরিত্র, দোষে-গুণে, ভালোয়-মন্দে মেশানো , মহাভারতের ঘটনাবলীর বিশালতা জটিলতা ,যুক্তি, নৈতিকতা, তা থেকে সৃষ্ট জটিল সব ঘটনাবলি, সেসব ঘটনাবলীর আরও জটিল ব্যাপ্তি , এই নিয়ে এই মহাকাব্য পড়তে গিয়ে মহাভারত পড়তে গিয়ে বয়স্কজনেরাই পথ হারিয়ে ফেলেন।
সেই কাহিনী অল্পবয়স্কদের জন্যে খুব সরলভাবে উপস্থাপন উপেন্দ্রকিশোর করেছেন সাফল্যের সাথে, কিন্তু এই বই শুধু অল্পবয়স্কদের জন্যেই নয় ! আমাদের মনে জীবনে মহাভারত এমন ভাবে জড়িয়ে আছে আর এত এত বিশ্লেষণ অহর্নিশ হয়ে চলেছে যে আমরা অনেকেই হয়তো খেয়াল করিনা যে সমগ্র মহাভারত একবারও পড়েই দেখা হয় নি , সেই ক্ষেত্রেও চট করে মহাভারতের ঘটনাবলী আরেকবার পড়ে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে বড়দের জন্যেও , কারণ উপেন্দ্রকিশোর কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে বাদ দেন নি।
ছেলেদের রামায়ণ
এটি বাল্মীকি-রচিত রামায়ণের একটি সংক্ষিপ্ত সংস্করণ। এ সম্পর্কে লেখক নিজেই লিখেছেন - "শিশুরা যেরূপ ভাষায় লেখে, এই পুস্তকে সেইরূপ ভাষা ব্যবহারের চেষ্টা হইয়াছে। সে চেষ্টা সফল হইয়াছে কি না জানি না, কিন্তু এরূপ করিতে গিয়া যে পুস্তকের ভাষাকে কিছুমাত্র মার্জিত করিতে পারি নাই তাহা দৃষ্টিমাত্রই লক্ষিত হইবে। শ্রদ্ধাস্পদ বন্ধু শ্রীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় দয়া করিয়া একবার দেখিয়া না দিলে, ইহাতে আরও অনেক ত্রুটি থাকিত। "
মহাভারত - কালীপ্রসন্ন সিংহ অনূদিত - পঞ্চম খন্ড
কালীপ্রসন্ন সিংহের সব থেকে বড় কীর্তি হল মহাভারতের অনুবাদ। তাঁর সম্পাদনায়, আঠারো পর্ব মহাভারত গদ্য আকারে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, যা এখনও ব্যাপকভাবে পঠিত এবং প্রকাশিত হয়। পুরো প্রকল্পটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তদারকিতে হয়েছিল। এই অনুবাদটি ১৮৫৮ থেকে ১৮৬৬ এর ভিতরে প্রকাশিত হয়েছিল। সমগ্র অনুবাদকরণ প্রক্রিয়াটি উত্তর কলকাতার বরাহনগরে অবস্থিত সারস্বতাশ্রম নামে একটি বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছিল।
টানা আট বছর ধরে উদয়-অস্ত পরিশ্রমের পর ১৮৬৬ সালে শেষ হল অনুবাদের কাজ।
কালীপ্রসন্ন বিনামূল্যে মহাভারত বিতরণ করেছিলেন। এই বিপুল খরচ বহন করতে তিনি তাঁর বিভিন্ন মহল অর্থাৎ নিজস্ব মালিকানাধীন জমি বিক্রয় করে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে পুরো আড়াই লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই মহাভারত বিতরণে।
উদ্দেশ্য একটাই, দেশের সাধারণ মানুষ ভারতের এই মহান মহাকাব্যকে জানুক, নিজের দেশের অসামান্য সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে পরিচিত হোক !
মহাভারত - কালীপ্রসন্ন সিংহ অনূদিত - চতুর্থ খন্ড
কালীপ্রসন্ন সিংহের সব থেকে বড় কীর্তি হল মহাভারতের অনুবাদ। তাঁর সম্পাদনায়, আঠারো পর্ব মহাভারত গদ্য আকারে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, যা এখনও ব্যাপকভাবে পঠিত এবং প্রকাশিত হয়। পুরো প্রকল্পটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তদারকিতে হয়েছিল। এই অনুবাদটি ১৮৫৮ থেকে ১৮৬৬ এর ভিতরে প্রকাশিত হয়েছিল। সমগ্র অনুবাদকরণ প্রক্রিয়াটি উত্তর কলকাতার বরাহনগরে অবস্থিত সারস্বতাশ্রম নামে একটি বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছিল।
টানা আট বছর ধরে উদয়-অস্ত পরিশ্রমের পর ১৮৬৬ সালে শেষ হল অনুবাদের কাজ।
কালীপ্রসন্ন বিনামূল্যে মহাভারত বিতরণ করেছিলেন। এই বিপুল খরচ বহন করতে তিনি তাঁর বিভিন্ন মহল অর্থাৎ নিজস্ব মালিকানাধীন জমি বিক্রয় করে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে পুরো আড়াই লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই মহাভারত বিতরণে।
উদ্দেশ্য একটাই, দেশের সাধারণ মানুষ ভারতের এই মহান মহাকাব্যকে জানুক, নিজের দেশের অসামান্য সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে পরিচিত হোক !
মহাভারত - কালীপ্রসন্ন সিংহ অনূদিত - তৃতীয় খন্ড
কালীপ্রসন্ন সিংহের সব থেকে বড় কীর্তি হল মহাভারতের অনুবাদ। তাঁর সম্পাদনায়, আঠারো পর্ব মহাভারত গদ্য আকারে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, যা এখনও ব্যাপকভাবে পঠিত এবং প্রকাশিত হয়। পুরো প্রকল্পটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তদারকিতে হয়েছিল। এই অনুবাদটি ১৮৫৮ থেকে ১৮৬৬ এর ভিতরে প্রকাশিত হয়েছিল। সমগ্র অনুবাদকরণ প্রক্রিয়াটি উত্তর কলকাতার বরাহনগরে অবস্থিত সারস্বতাশ্রম নামে একটি বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছিল।
টানা আট বছর ধরে উদয়-অস্ত পরিশ্রমের পর ১৮৬৬ সালে শেষ হল অনুবাদের কাজ।
কালীপ্রসন্ন বিনামূল্যে মহাভারত বিতরণ করেছিলেন। এই বিপুল খরচ বহন করতে তিনি তাঁর বিভিন্ন মহল অর্থাৎ নিজস্ব মালিকানাধীন জমি বিক্রয় করে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে পুরো আড়াই লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই মহাভারত বিতরণে।
উদ্দেশ্য একটাই, দেশের সাধারণ মানুষ ভারতের এই মহান মহাকাব্যকে জানুক, নিজের দেশের অসামান্য সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে পরিচিত হোক !
মহাভারত - কালীপ্রসন্ন সিংহ অনূদিত - দ্বিতীয় খন্ড
কালীপ্রসন্ন সিংহের সব থেকে বড় কীর্তি হল মহাভারতের অনুবাদ। তাঁর সম্পাদনায়, আঠারো পর্ব মহাভারত গদ্য আকারে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, যা এখনও ব্যাপকভাবে পঠিত এবং প্রকাশিত হয়। পুরো প্রকল্পটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তদারকিতে হয়েছিল। এই অনুবাদটি ১৮৫৮ থেকে ১৮৬৬ এর ভিতরে প্রকাশিত হয়েছিল। সমগ্র অনুবাদকরণ প্রক্রিয়াটি উত্তর কলকাতার বরাহনগরে অবস্থিত সারস্বতাশ্রম নামে একটি বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছিল।
টানা আট বছর ধরে উদয়-অস্ত পরিশ্রমের পর ১৮৬৬ সালে শেষ হল অনুবাদের কাজ।
কালীপ্রসন্ন বিনামূল্যে মহাভারত বিতরণ করেছিলেন। এই বিপুল খরচ বহন করতে তিনি তাঁর বিভিন্ন মহল অর্থাৎ নিজস্ব মালিকানাধীন জমি বিক্রয় করে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে পুরো আড়াই লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই মহাভারত বিতরণে।
উদ্দেশ্য একটাই, দেশের সাধারণ মানুষ ভারতের এই মহান মহাকাব্যকে জানুক, নিজের দেশের অসামান্য সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে পরিচিত হোক !
মহাভারত - কালীপ্রসন্ন সিংহ অনূদিত - প্রথম খন্ড
কালীপ্রসন্ন সিংহের সব থেকে বড় কীর্তি হল মহাভারতের অনুবাদ। তাঁর সম্পাদনায়, আঠারো পর্ব মহাভারত গদ্য আকারে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে, যা এখনও ব্যাপকভাবে পঠিত এবং প্রকাশিত হয়। পুরো প্রকল্পটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তদারকিতে হয়েছিল। এই অনুবাদটি ১৮৫৮ থেকে ১৮৬৬ এর ভিতরে প্রকাশিত হয়েছিল। সমগ্র অনুবাদকরণ প্রক্রিয়াটি উত্তর কলকাতার বরাহনগরে অবস্থিত সারস্বতাশ্রম নামে একটি বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছিল।
টানা আট বছর ধরে উদয়-অস্ত পরিশ্রমের পর ১৮৬৬ সালে শেষ হল অনুবাদের কাজ।
কালীপ্রসন্ন বিনামূল্যে মহাভারত বিতরণ করেছিলেন। এই বিপুল খরচ বহন করতে তিনি তাঁর বিভিন্ন মহল অর্থাৎ নিজস্ব মালিকানাধীন জমি বিক্রয় করে দিয়েছিলেন। সেই সময়ে পুরো আড়াই লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই মহাভারত বিতরণে।
উদ্দেশ্য একটাই, দেশের সাধারণ মানুষ ভারতের এই মহান মহাকাব্যকে জানুক, নিজের দেশের অসামান্য সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে পরিচিত হোক !