I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

পঁচিশ-কাহন
জীবনের প্রতিটি স্তরে মানুষ খোঁজে অর্থ, সম্পর্ক, ও আত্মপরিচয়ের সূত্র। পঁচিশটি ছোটগল্প নিয়ে এই সংকলনের প্রতিটি গল্প—কখনও সূক্ষ্ম রসিকতায় মোড়া, কখনও বা নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাসে—আসে সমাজের গভীর প্রান্ত থেকে, যেখানে প্রতিদিনের খুঁটিনাটি ঘটনাই হয়ে ওঠে অন্তরের আয়না। এই সংকলন, গল্পগুলির কিছু প্রকাশিত হয়েছে সানন্দার কিছু সংখ্যায় ! নানা স্বাদের গল্পগুলি পাঠকের পছন্দ হবে আশা করি আমরা!
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

Murder in the Midst of Things
This gripping trilogy unravels a tapestry of trauma, betrayal, and systemic failure across diverse landscapes and social structures. “Murder in the Midst of Things” centers on a series of global, surgically precise killings executed by a secretive group of wronged intellectuals, exposing a haunting cycle of vengeance born from institutional rot and personal loss. In “Murder Lies in a Death,” corruption within medical and legal systems silences truth, challenging individuals to risk everything in their pursuit of justice. Meanwhile, “Caught in Between the Two Worlds” portrays a deeply personal struggle with identity, as a character navigates cultural dualities and generational expectations in a shifting, globalized world.
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

দি কল অব্ দি ওয়াইল্ড
জ্যাক লন্ডনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ “দি কল অব্ দি ওয়াইল্ড”-এর অনুবাদ প্রকাশিত হল। বাক নামে একটি কুকুর এই গ্রন্থের প্রধান চরিত্র। যে অপূর্ব কাহিনী এই আছে পরিবেশিত হয়েছে, জগৎ সাহিত্যে তার তুলনা নেই। দ্য কল অফ দ্য ওয়াইল্ড এর পটভূমি (১৯০৩) গোল্ড রাশ চলাকালীন ইউকন, কানাডা অঞ্চল! গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র বাক, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারা ভ্যালি থেকে চুরি হয়ে আলাস্কায় স্লেজ কুকুর হিসেবে বিক্রি হয়। কঠোর পরিবেশে টিকে থাকার সংগ্রামে সে ক্রমশ বন্য হয়ে ওঠে এবং শেষ পর্যন্ত তার আদিম প্রবৃত্তি ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে দলের নেতা হয়ে ওঠে!
এই উপন্যাসটি মানুষের সভ্যতা বনাম প্রকৃতির আদিম শক্তির দ্বন্দ্বকে তুলে ধরে এবং জ্যাক লন্ডনের লেখনীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

স্টিম হাউস
১৮ জুন, ১৮৫৮ সাল! গোয়ালিয়রের কাছে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের এক লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এক বীরাঙ্গনা! রানী লক্ষ্মী বাঈ! তাঁর বাহিনী মুখোমুখি হয়েছে জেনারেল হিউ রোজের নেতৃত্বে থাকা ব্রিটিশ বাহিনীর। গোয়ালিয়র পুনরুদ্ধারের জন্য পাল্টা আক্রমণে ইতোমধ্যেই ব্রিটিশরা হারিয়েছে তাদের বাহিনীর পনেরো শতাংশ।
ভয়ানক এই লড়াইয়ের ময়দানে বীরাঙ্গনা মুখোমুখি হলেন কর্নেল মুনরোর। যুদ্ধে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন রানী। এই রানী লক্ষ্মী বাঈয়ের শেষ যুদ্ধ।
যুদ্ধ জয়ের আনন্দে থাকা কর্নেল মুনরো জানতেন না কানপুরে নানা সাহেবের নেতৃত্বে কি ঘটেছিলো! সেখানে মারা যান তাঁর স্ত্রী লরা !
নানা সাহেব জানতে পারলেন তাঁর গুরুত্ত্বপূর্ণ সহযোগী রানীর মৃত্যুর জন্যে দায়ী কে, কর্নেল মুনরোও জানতে পারলেন তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর জন্যে দায়ী কে। দুজনেই শপথ নিলেন প্রতিশোধের।
১৮৬৬ সালের কলকাতা, তখনও ভারতে ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের স্মৃতি ফিকে হয় নি। তার একটা প্রধান কারণ নানা সাহেবের অন্তর্ধান! তাঁর মৃত্যুর খবর যদিও ছড়িয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল স্যার এডওয়ার্ড মুনরো তা বিশ্বাস করেন না। মুনরো এবং একদল ইউরোপীয় ভারত জুড়ে যাত্রার পরিকল্পনা করছেন। এই দলে রয়েছেন ব্যাংকস, একজন রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ার; ফরাসি অভিযাত্রী ম্যাকলার; একজন শিকারী, ক্যাপ্টেন হুড, এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল স্যার এডওয়ার্ড মুনরো। তাদের সাথে রয়েছে মুনরোর বিশ্বস্ত সার্জেন্ট ম্যাকনিল; ক্যাপ্টেন হুডের বিশ্বস্ত ভৃত্য এবং সহ-শিকারী ফক্স, ফরাসি বংশোদ্ভূত একজন রাঁধুনি মন্সিয়র প্যারাজার্ড; ব্রিটিশ ইঞ্জিন চালক স্টোর, সহকারী চালক কালাউথ, এবং কর্নেল মুনরোর বিশ্বস্ত গুর্খা ভৃত্য গৌমি।
তাঁরা যাত্রা করছেন কিভাবে? না ট্রেনে বা ঘোড়ার পিঠে করে না। তাদের সঙ্গে আছে ইঞ্জিনিয়ার ব্যাংকসের বেহেমথ! এক লোহার তৈরী হাতি, যে চলে স্টিম ইঞ্জিনে। উঁচিয়ে থাকা লোহার শুঁড়, লোহার দেহের বেহেমথ যখন ধোঁয়া ওগরাতে ওগরাতে দুখানি বগিকে টেনে নিয়ে যায়, সে দৃশ্য দেখতে লোক ভেঙে পড়ে!
এডওয়ার্ড মুনরোর এই যাত্রায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্য একটাই। তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর বদলা নেওয়া, যিনি মারা গিয়েছিলেন ১৮৫৭ সালের কানপুরের লড়াইয়ে, আর তার জন্যে তাঁকে খুঁজে বার করতে হবে নানা সাহেবকে!
শুরু হয় এক লোমহর্ষক যাত্রা, যার পদে পদে বিপদ। ভাগ্য নয় বছর পরে কি আবার মুখোমুখি করবে নানা সাহেব এবং কর্নেল মুনরোকে?
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

অভ্যুদয়ের শার্লক হোমস্ সমগ্র, প্রথম খণ্ড– উপন্যাস
বহুদিন উৎসুক প্রতীক্ষার পর অবশেষে অসংখ্য শার্লক হোমস্ প্রেমীর জন্যে সুখবর। অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির থেকে প্রকাশিত সেই সাড়াজাগানো শার্লক হোমস্ সমগ্রের ই বই সংস্করণ।
১৯৮০ সালে প্রথম বাংলায় পূর্নাঙ্গ অনুবাদে শার্লক হোমস্ সমগ্র প্রকাশ করে অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির। দক্ষ অনুবাদকদের মূলানুগ ও সাবলীল অনুবাদ বিদগ্ধ পাঠক থেকে সাধারন পাঠক—সবার অকুণ্ঠ প্রশংসা কুড়োয়। কিন্তু তারপর দুর্ভাগ্যবশত বন্ধ হয়ে যায় অভ্যুদয়, সেইসঙ্গে বন্ধ হয়ে যায় এই বইটির প্রকাশনা।
কিন্তু পাঠকের স্মৃতিতে চিরস্থায়ী হয়ে থেকে যায় এই বই, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় সে স্মৃতি! ফলে প্রথম প্রকাশের চল্লিশ বছর পরেও বইটির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট। পাঠকের মুখে মুখে ফেরে এই বইটির কথা। অনেকেই চাইছিলেন বইটি যাতে নতুন করে প্রকাশ পায়। তাই সবার দাবিকে সম্মান জানিয়ে অভ্যুদয় প্রকাশ- মন্দির থেকে নব সাজে সজ্জিত হয়ে আত্মপ্রকাশ করল শার্লক হোমস্ সমগ্র, প্রথম খণ্ড– উপন্যাস। আসবে বাকি গল্পগুলোও।
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

কবিতা সংকলন - তারাপদ রায়
"আমি যে জীবনযাপন করি, সে নেহাতই ঘরগৃহস্থী। সে কোন কবির জীবন নয়। আমি জানি আমার চেহারায়, চরিত্রে, আচার-আচরণে কোথাও একবিন্দু কবিত্ব নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাজারে যাই,খবরের কাগজ একটু পড়ি, তারপর অফিস, সেখানে এক ধুলিমলিন জরাজীর্ণ প্রাসাদের অন্ধকার কক্ষে আমার দিন শেষ হয়ে যায়, সন্ধ্যাবেলায় বাড়িতে সংসারের কাছ ফিরে আসি। স্ত্রী-পুত্র, ভাই এবং একাধিক নিম্ন বংশজাত সারমেয় নিয়ে আমার সামান্য সংসার, কয়েকজন সুহৃদ, কয়েকজন আত্মীয়। যখন কোনদিন কুয়াশায় ছেয়ে ছেয়ে যায় চরাচর, মধ্যরাতে ডাকবাংলোর জানালায় চাঁদ উঠে আসে দেবদারু পাতার মধ্যে, কিংবা যখন এসব কিছুই হয় না ধুলোপায়ে গ্রামের কৃষক সামনে এসে সোজা হয়ে দাঁড়ায়, বলে, ‘আমার বিষয়টা কি হল’, কোথায় যেন সব কিছু আগাগোড়া এক হয়ে যায়। কোন পার্থক্য থাকে না পরিশ্রমে ও কল্পনায়, কোন প্রভেদ থাকে না জীবিকা ও কবিতায়। সেই আমার আনন্দ।" - ১৯৮৯ সালের ১ জানুয়ারি লিখেছিলেন তারাপদ রায়।
কিন্তু আমরা পাঠকেরা তাঁর সব কথার সঙ্গে একমত নই, আমরা জানি তাঁর কবিতা আমাদের মনে কি অনুভূতি আনে, আমাদের কোথায় নিয়ে যায়। তাই চলুন আমরা তাঁর কবিতার আস্বাদ গ্রহণ করি, এখানে রয়েছে তাঁর ২২০ টি কবিতা।
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

গোলপোস্টের এপার ওপার
রাসেল এবং মাইকেল ক্ল্যাডিয়াস দুই ভাই। রাসেল কলকাতার এক নামী ফুটবল দলের অতিদামী গোলরক্ষক। আর মাইকেল তাদের বাবার মতোই হকি প্লেয়ার। কলকাতা মাঠে। তাদের বাস বো ব্যারাকে। বাবা সরকারী আধিকারিক, মা প্রতিষ্ঠিত স্কুলের শিক্ষয়ত্রী।
ফুটবল পাগল সুজাট রাসেলের বান্ধবী-কাম-প্রেমিকা । আর মাইকেল সুজাটের ছোট বোন, মিলাটকে ততোধিক ভালবাসে; যতখানি কিনা মিলাট তা অমূল্য মনে করে না। সে শহরের এক নামী র্যাপ-ড্যান্সার। উচ্ছল , প্রাণবন্ত বন্ধুপ্রিয় যুবতী। তাদের বাবা শহরের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। মা গৃহবধূ।
অতি গুরুত্বপূর্ণ বছরের শেষ খেলায় প্রতিপক্ষের খেলোয়ারের জোড়াল এক গড়ানো শটে রাসেল পরাজিত হয় এবং তাতে ক্লাব তো ক্লাব, তারও বদনাম রটে, সে কিনা অর্থের বিনিময়ে গোল ছেড়ে দিয়েছে। বিশাল অঙ্কের পারিতোষিক হাত ছাড়া হয় ক্লাবের। ক্লাব তাকে সাসপেন্ড করে।
এই পরাজয় নিয়ে সুজাটের অভিমান, মন কষাকষি। যা রাসেলকে আত্মহননের দিকে ঠেলে দেয় এবং তার ফুটবল জীবনের সমাপ্তিতে পর্যবসিত হবার উপক্রম হয়। সেখান থেকে সুজাটই তাকে উদ্ধার করে। সম্পূর্ণ নিজের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ প্রচেষ্টা এবং স্বীয় জীবনের ক্ষতি স্বীকার করেও। বিদেশে নিয়ে গিয়ে বিচক্ষণ চিকিৎসা এবং পুনরায় গোলরক্ষকের ট্রেনিং প্রাপ্ত করিয়ে রাসেলকে খ্যাতনামা গোলকিপারে পুনঃপ্রতিষ্ঠা দেওয়ায়।
তার সাহা্য্যে এগিয়ে এসেছে সুজাট-মিলাট এবং রাসেল-মাইকেলের পুরো পরিবার। বিশেষ করে র্যাপ ডান্সে প্রতিষ্ঠিত মিলাট ক্লডিয়াস। এবং তা করতে গিয়ে মিলাটের জীবনেও দুর্যোগ ঘনিয়ে আসে যা থেকে তাকে উদ্ধার করে মাইকেল, নিজের জীবনীকে বাজী রেখে।
এতর পরেও কিন্তু মিলাট নারী-বুভুক্ষু এই পুরুষ প্রাধান্য সমাজের কাছে হার মানে। কেন, কিভাবে, কখন? -এই কাজে মিলাটের অবদান কি- সব জানতে গেলে পড়তে হবে দেশ-বিদেশের ঘটনাবহুল নানান কাহিনীতে সমৃদ্ধ সম্পূর্ণ উপন্যাসটি।
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

ক্রিকেটের খেরোর খাতা
কাহিনীর শুরু লেখকের জীবনের প্রথম ক্রিকেট ম্যাচ দেখবার অভিজ্ঞতা – পাঁচবছরের বালকের বিস্ময়বিমুগ্ধ দৃষ্টিতে গ্যারি সোবার্সের শতরান দর্শন। তাও আবার ৫৬ বছর আগেকার ইডেনের গ্যালারি থেকে!
কিন্তু ক্রিকেটের ইতিহাস তারও অনেক আগের, কেমন ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন ক্রিকেট, কে ছিলেন টেস্ট-ক্রিকেটের খাসমহলে পদার্পণকারী প্রথম ভারতীয়-বাঙালি? ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটের স্বর্ণযুগ, ডন ব্র্যাডম্যান, প্রতিবেশী পাকিস্তানের ক্রিকেটে পরিপক্কতার কাহিনী, সময়ের সাথে কি ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে ক্রিকেট, হেলমেট থেকে বায়োমেকানিক্স , চায়নাম্যান বোলিংয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত, ক্রিকেটের খারাপ ছেলে শেন ওয়ার্ণ কিরকম অধিনায়ক ছিলেন? এই সবের সঙ্গে রয়েছে ক্রিকেটের নানা আকর্ষণীয় কাহিনী!
ক্রিকেট প্রেমীদের জন্যেই এই বই!
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

চন্দ্রকান্তা
আজ থেকে প্রায় ১৪০ বছর আগে একজন বিখ্যাত হিন্দি লেখক বাবু দেবকীনন্দন খত্রী চন্দ্রকান্তা নামে একটা উপন্যাস রচনা করেছিলেন, যেটা প্রকাশিত হবার পরেই তৎকালীন হিন্দি, উর্দু সাহিত্যের জগতে তো বটেই বরং আসমুদ্রহিমাচল জুড়ে আলোড়ন পড়ে গেছিল। মূলত প্রেম কাহিনী হলেও এর মধ্যে রহস্য রোমাঞ্চ গুপ্তচরবৃত্তি চক্রান্ত রাজতন্ত্র সবকিছুই আছে।
কোন যুদ্ধে জয়লাভ করতে গেলে রণনীতিই প্রথম এবং অন্তিম বিকল্প হওয়া উচিত, সংখ্যা দিয়ে যুদ্ধকে এড়ানো সম্ভব, জেতা সম্ভব নয়, চন্দ্রকান্তা উপন্যাস পড়তে এই কথার অর্থটা মর্মে মর্মে পাঠক উপলব্ধি করতে পারবেন।
চন্দ্রকান্তা উপন্যাসকে অনুবাদক সিমরান দাস প্রথমবারের জন্য আনকাট এবং আনসেন্সার্ড অনুবাদের মাধ্যমে বাঙালী পাঠকদের কাছে পৌছে দিলেন। চন্দ্রকান্তা উপন্যাসের মধ্যে প্রচুর উর্দু শব্দের উপস্থিতি আছে অনুবাদিকা সিমরান দাস সেগুলোকে বাংলাতে সুন্দর ভাবে সহজ ভাষাতে অনুবাদ করেছেন।
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

চ্যান্সেস- জ্যাকি কলিন্স
আমেরিকার বহুল চর্চিত লেখিকা জ্যাকি কলিন্স, প্রায় পুরো জীবন কাটিয়েছেন লস এঞ্জেলেস এবং তাঁর লেখা ৩২টি উপন্যাস নিউ ইয়র্ক টাইমসের বেস্টসেলার তালিকায় রয়েছে। তাঁর বইগুলি ৫০০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে এবং ৪০টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।
চ্যান্সেস, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তাঁর সর্বশ্রষ্ঠ লেখা বলে বিবেচনা করা যেতে পারে।
প্রথম থেকে শেষ অবধি উপভোগ্য এবং টানটান থ্রিলিং এবং উত্তেজনার ভরপুর এই ৬০০ পাতার উপন্যাসটি পাঠককে টেনে রাখবে। উপন্যাসটি বর্তমানে শুরু হয়েছে তার পর অতীতে গেছে , প্রত্যেক জায়গাতেই চরিত্রের নাম এবং সাল দিয়ে শুরু করা আছে ফলে খেই হারিয়ে যাবার কোন ভয় নেই।
বইটার মধ্যে তিনটে পর্ব আছে! প্রথম পর্ব টা মুলত মূল চরিত্র জিনো এবং ক্যারীর অতীতের অন্ধকারময় জীবনের ঘটনা, দ্বিতীর পর্বে জিনোর মেয়ে লাকীর কর্মকান্ড! চক্রান্ত, পাল্টা চক্রান্ত, আইনের বেড়াজালে জিনোর ফেঁসে গিয়ে দেশ ছাড়া। তৃতীয় তথা শেষ পর্বে আছে জাল গুটোনো এবং প্রতিশোধের কাহিনী।
কাহিনীর পরতে পরতে আছে পাশে থেকে বিশ্বাস অর্জন করে সাপ হয়ে দংশন করা চরিত্র, ভালোবাসার মানুষের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে উন্মত্ত নারী, পতিতালয়, ড্রাগ সিন্ডিকেট, সংঘবদ্ধ অপরাধী, আইনের চাল, সবমিলিয়ে আগের শতাব্দীর আটের দশকের হলিউডের অন্যরকম, সাধারণ মানুষের চোখে না ধরা পড়া দিক।
বইটি অনুবাদ করেছেন ইন্দ্রাণী তুলি!
** উপন্যাসটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য**
I'm a title. To update me, go to the Data Manager.

দ্যা লাভ কিলার্স
মাফিয়া সর্দার এনজিও বাসালিনো কাউকে তার পাকা ধানে মই দিতে দেয় না। তাই বিপলবী মার্গারেট ব্রাউনের ডাকে যখন যৌনকর্মীরা এক এক করে মূলস্রোতে ফিরে যাচ্ছে, এনজিও তাকে সরিয়ে দিল। তিনজন আকর্ষণীয় মহিলা এনজিওর তিন ছেলেকে কব্জা করে তার পতন চাইল। আপাত-নীরিহ, সংবেদনশীল বেথ নিউ ইয়র্কে ফ্র্যাঙ্কের কাছে যাবে; কামুক আন্ডারগ্রাউন্ড ফিল্মস্টার রিও লন্ডনে অ্যাঞ্জেলোর সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি করবে; আর অপরূপা সুন্দরী, ফ্যাশন সচেতন, ভ্রমণ বিলাসী লারা লস অ্যাঞ্জেলেসে গিয়ে নিককে ফাঁদে ফেলবে। কিন্তু এটা খুব বিপজ্জনক এক খেলা। কামনা, আকাঙ্খা আর হত্যা চক্রান্তের এক মোহময় জাল বেছানো রয়েছে। আর আদিম, নিষিদ্ধ সেই প্রথম রিপুর তাড়না, কারণ বাসালিনোর তিন ছেলেদের জন্য তিন মহিলারই অস্ত্র এক…