top of page
বাংলা ই-বই 

সহজ পাঠ - প্রথম ভাগ

সহজ পাঠ - প্রথম ভাগ

মাতৃভাষা বাংলা ছড়িয়ে যাক বিশ্বের প্রতিটি কোণে, প্রবাসী বাঙালি পিতামাতারা যাতে সহজেই পরবর্তী প্রজন্মকে বাংলাভাষার সঙ্গে পরিচিত করাতে পারেন সেই উদ্দেশ্যে বইটির ই ভার্সন তৈরী করা হলো।

50

Buy From

সহজ পাঠ - দ্বিতীয় ভাগ

সহজ পাঠ - দ্বিতীয় ভাগ

মাতৃভাষা বাংলা ছড়িয়ে যাক বিশ্বের প্রতিটি কোণে, প্রবাসী বাঙালি পিতামাতারা যাতে সহজেই পরবর্তী প্রজন্মকে বাংলাভাষার সঙ্গে পরিচিত করাতে পারেন সেই উদ্দেশ্যে বইটির ই ভার্সন তৈরী করা হলো।

50

Buy From

আমাদের ছোটনদী

আমাদের ছোটনদী

পেছন ফিরে দেখলে, কৈশোরের দিন গুলিকে মনে হয় অলীক মায়াময় স্বপ্নিল... যেন তারা সব অন্য কোনো এক জীবনের, অন্য কোনো এক জগতের গল্প। উলটো দূরবীনে চোখ রেখেছেন, লেখিকা, আর তাঁর দৃষ্টি সীমায় সেপিয়া রঙের কিশোরীবেলার অলীক গল্প গুলো মূর্ত হয়ে উঠেছে, "আমাদের ছোটনদী"র মায়াময় প্রবাহ ধরে।

49

Buy From

আবোল তাবোল এবং হ য ব র ল

আবোল তাবোল এবং হ য ব র ল

‘ছন্দনৈপুণ‌্য, কল্পনার শক্তি এবং চরিত্র উদ্ভাবনের ক্ষমতায়’ ‘আবোল তাবোল’ (১৯২৩) বাংলা শিশুসাহিত‌্যে শ্রেষ্ঠ কীর্তিগুলির অন‌্যতম। ‘যা উদ্ভট, যা আজগুবি’ তা এই পদ‌্যসংকলনের বিষয় হলেও অনেকেরই মতে, এর ভিতরে প্রচ্ছন্ন রয়ে যায় ‘গূঢ় অনেক সামাজিক অর্থের দ‌্যোতনা, সমকালীন প্রতিবিম্বন।’ কিন্তু একমাত্রিক রূপেকর ছাঁচে ফেলে দিয়ে এ লেখাগুলিকে ভাবতে গেলে খাটো করে ফেলা হয় বস্তুজগৎকে বিশেষিতভাবে দেখার তাঁর গভীর কবিত্বময় শক্তিকেই। বরং ‘বহুদর্শিতায় ভরা’ তাঁর লেখার ‘আনন্দময় এই সামর্থ‌্য’ আসলে হয়তো ‘আমাদের এই জীবনযাপনকে আরও একটু সহনীয় করে তোলার ফুর্তিভরা উপাদান।’ মাঘ ১৩২১ বঙ্গাব্দ থেকে ভাদ্র ১৩৩০ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত সন্দেশ পত্রিকার বিভিন্ন সংখ‌্যায় প্রকাশিত ৪৬টি ছড়া নিয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯২৩-এ ‘আবোল তাবোল’-এর আত্মপ্রকাশ। এর মাত্র কয়েকদিন আগে ১০ সেপ্টেম্বর প্রয়াত হন সুকুমার রায়। মৃত‌্যুশয‌্যাতেও অব‌্যাহত ছিল প্রকাশিতব‌্য গ্রন্থের পাণ্ডুলিপির পরিমার্জন ও সংশোধন, প্রচ্ছদচিত্রণ ও ডামিকপির রূপায়ণ। এর সঙ্গেই বার হয়েছিল সুকুমার রায়ের অমর সৃষ্টি ! "ননসেন্স" আখ্যানের এক অসাধারণ উদাহরণ হলো "হ জ ব র ল"! এ নিয়ে আর বেশি কিই বা বলার আছে।

25

Buy From

যুদ্ধের সহস্র বছর পর

যুদ্ধের সহস্র বছর পর

‘গল্পটা এক অন্ধকার দ্বীপের, সমুদ্র পেরিয়ে অন্ধকার অংশে যে দ্বীপের অবস্থান। যে দ্বীপে আছে অসম্ভব শক্তিশালী এক পাথর। আর পাথরের পাহারায় আছে রূপকথার ভয়ংকর প্রাণী । তিন তিনবার যেখানে গিয়ে বিফল হয়েছে নেহরার রাজ্যের যোদ্ধারা। ফিরে এসেছে মাত্র একজন, মৃত্যুঞ্জয়; যে মানুষটা মরতে জানে না। আবারও যোদ্ধাদের পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় নেহরার রাজা। এবারের অভিযান কি সফল হবে?
মাঝ সমুদ্রে হঠাৎ দ্বীপের অভিযানে শত্রু হিসেবে আবির্ভাব হয় সমুদ্রের ত্রাস জলদস্যু ডাওমিস। এরপরে আসে অনাকাঙ্ক্ষিত আরেক সমস্যা। যার সূত্রপাত সহস্র বছর আগের সেই যুদ্ধে; যে যুদ্ধে মানবজাতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল শয়তানের অনুসারী দিদিয়ানদের।
কেটে যায় সহস্র বছর......... প্রধান চত্বরে থেমে যায় গাড়ি। হ্যান আর সায়ার গাড়ি থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে সামনে তাকায়। সামনে তামা রঙের বিশাল দুটি মূর্তি, পরনে যোদ্ধার পোশাক। সামনের মূর্তিটা মহাবীর সেনাধ্যক্ষ ডিওডেরাসের আর ঠিক তার কাঁধের সাথে কাঁধ মিশিয়ে বাম দিকে ঘুড়ে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য একটা মূর্তি ! আশিহা- প্রাচীন সেই মহাবীরের এই মূর্তিি শ্রদ্ধা এনে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। মহান আশিহা; সহস্র বছর আগে যার কারণেই রক্ষা পেয়েছিল সমগ্র মানবজাতি।

0

Buy From

bottom of page